সিলেটে বিষ্ফোরক আইনে ৯৫ জনের বিরুদ্ধে নতুন মামলা

প্রকাশিত: ১০:৩০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৪

সিলেটে বিষ্ফোরক আইনে ৯৫ জনের বিরুদ্ধে নতুন মামলা

7

 

নিউজ ডেস্ক : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হামলার দায়ে সিলেট আওয়ামী লীগের সাবেক মেয়রসহ ৯৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনে আরেকটি মামলা হয়েছে। অভিযুক্তরা সবাই আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী। গতকাল কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি রেকড ভুক্ত করা হয়েছে। মামলা নং-২৫। হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা উক্ত মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক মেয়রসহ ৯৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার বাদী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত সিলেটের মো: শরীফ (২৬) সদর উপজেলার সাদিপুর নোয়াগাঁও গ্রামের মো: আলমের ছেলে। বর্তমানে তিনি সিলেট নগরীর সাদিপুর নোয়াগাঁও গ্রামে বসবাস করেন। ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৩/৪সহ দন্ডবিধির ১৪৮/১৪৯/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/১০৯/১১৪/৩৪ দ:বি: ধারায় দায়ের হওয়া এই মামলায় ৯৫ জনের নামোল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৫০/৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

 

মামলা রুজু হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ নুনু মিয়া। মামলাটির তদন্তকারি কর্মকর্তা নিযুক্ত করা হয়েছে থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোহাম্মদ আকবর হোসেন পিপিএমকে।

 

মামলায় এজহারনামীয় আসামিরা হলেন ১। সাবেক মেয়র, সিলেট সিটি কর্পোরেশন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (৫২), ২। সালেহ আহমদ সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগ। ৩। রেজা আহমদ ওরফে পিস্তল রেজা (৪৫), সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জেলা যুবলীগ ৪। আমিন শিবলু ওরফে বন্দুক শিখ (৩৫), মুবলীগ নেতা, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী এর বডি গার্ড। ৫ । রাহেল সিরাজ (৩০), সাধারণ সম্পাদক, সিলেট জেলা ছাত্রলীগ। ৬। নাজমুল ইসলাম (৩২), সভাপতি, সিলেট জেলা ছাত্রলীগ। ৮। আল খান মুক্তি (৫০), সভাপতি, সিলেট মহানগর, ৮। মুশফিক জায়গীরদার (৪৮), সাধারণ সম্পাদক সিলেট জেলা যুবলীগ, ৯। ভিপি শামীম আহমদ (৫২), সভাপতি, সিলেট জেলা যুবলীগ। ১০। মোহাম্মদ আলী রুহেল (২৯), সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট মহানগর যুবলীগ, ১১। ইমন আহমদ (২২)। সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সিলেট সদর উপজেলা শাখা, ১২। বদরুল ইসলাম (৩৪) ১৩। নজমুল ইসলাম (৩৮), ১৪। আফতাব হোসেন খান (৪৮), সভাপতি, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, সিলেট মহানগর । ১৫। দেবাংশু দাস মিন্টু (৪৮), সাধারণ সম্পাদক, ১৬। এমদাদ হোসেন ওরফে পিস্তল এমদাদ (৪০), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, সিলেট মহানগর, ১৭। আব্দুল আলীম তুষার (৩৫), সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ১৮। সজল দাস অনিক ওরফে বন্দুক অনিক (৩৩), সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ১৯। আবুল কালাম আজাদ লায়েক (৪৮), ২০। আবুল কালাম আজাদ তুহিন ওরফে ছিনতাইকারী তুহিন (৩৫), ২১। ইমন আহমদ (৪৫), ২২। সোবহান আজাদ মিলন ওরফে ছিনতাইকারী (৩৫), ২৩। দিলহাস মিয়া ওরফে বন্দুক দিলহাস (৩২), ২৪। রানা শেখ ওরফে ছিনতাইকারী রানা (৩২), সাংগঠনিক সম্পাদক, ১নং ওয়ার্ড, স্বেচ্ছাসেবকলীগ । ২৫। জকি খান ওরফে ছিনতাইকরী জকি (৩৮), ২৬। রুমেল খান (৩৫), ২৭। বাবুল হোসেন পাঙ্গাস ওরফে বন্দুক পাঙ্গাস, ২৮। রুহিন খান ওরফে ছিনতাইকারী রুহিন (৩৭), ২৯। আহসান হাবীব (৩২), ৩০। সেলিম আহমদ (৪৭), ৩১। আবু দারদা তানহা তামি (২৫), ২৫নং ওয়ার্ড, ছাত্রলীগ সভাপতি। ৩২। বাবলা মিয়া ওরফে হিরোইন সম্রাট বাবলা (৩৫), যুবলীগ ক্যাডার, ৩৩। মতিন খা (৪৮), সভাপতি, শ্রমিকলীগ, খাদিমনগর ইউনিয়ন। ৩৪। হেলাল আহমদ (৪২), সহ-সভাপতি, খাদিম নগর ইউনিয়ন আওয়ামীলী, ৩৫। ছাব্বির খান ওরফে ভূমি দস্যু ছাব্বির (৪৮), ৩৬। জগদীশ চন্দ্র দাশ (৫৪), সহ-সভাপতি, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগ, ৩৭। অপি রায় (৩৫), সভাপতি, ২নং ওয়ার্ড যুবলীগ, ৩৮ । জয়নাল ওরফে কালা জয়নাল (৫২), সাধারণ সম্পাদক, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, ৩৯। সংগীত রায় ওরফে ইয়াবা সংগীত (৩৫), ৪০। দেবাশীষ গোয়ালা (৩২), ৪১। জামাল আহমদ ওরফে লম্বা আমাল ছিনতাইকারী (৪০), ৪২। শাফায়েত খান ওরফে কালা শাফায়েত (৩৫), ৪৩। তোফায়েল আহমদ (৪৫), সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা যুবলীগ ।৪৪। তুহিন আহমদ (৪০), সহ-সভাপতি তাতীলীগ, সিলেট মহানগর । ৪৫। কনিজ সিংহ (৪৫), যুবলীগ ক্যাডার, সিলেট মহানগর, ৪৬। সেবুল আহমদ সাগর (৪০), ৪৭। আবুল হোসেন (৪৫), ৪৮। শাহনেয়াজ ওরফে ছিনতাইকারী নেওয়াজ (৪০), যুবলীগ ক্যাডার, সিলেট মহানগর। ৪৯। শামীম আহমদ ওরফে ছিনতাইকারী শামীম (৫০), যুবলীগ ক্যাডার, সিলেট মহানগর, ৫০। রাকীব আলী (৫১), ৫১। কিশওয়ার জাহান সৌরভ (৩৫), সভাপতি, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ৫২। নাঈম আহমদ (৩৫), সাধারণ সম্পাদক, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ৫৩। আফছর আজিজ (৫০), সভাপতি, সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ। ৫৪ । পিযুষ কান্তি দাশ ওরফে বন্দুক পিযুষ (৪৮), সনিয়র সহ-সভাপতি, সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ। ৫৯। জালাল উদ্দিন কয়েছ (৫০), সাধারণ সম্পাদক, ও সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ৬০। গোলাম মেহেদী শাকিল (৩২), সভাপতি, ৪নং ২ ভয়ার্ড, মহানগর যুবলীগ, ৬১। দবির খান ওরফে ফেনসিডিল দবির (৪৫), ৬২। ইয়াহিয়া আহমদ সুমন ওরফে লিপিস্টিক সুমন (৩৭), যুবলীগ ক্যাডার ৬৩। হারুন মিয়া ওরফে গিরিংগিবাজ হারুন (৪৪), ৬৪। গোলজার হোসেন জগলু (৪৮), সাধারণ সম্পাদক, ২৭নং ওয়ার্ড, আওয়ামীলীগ, ৬৫। মুহিবুর রহমান বিলাল (৪৫), সাংস্কৃতিক সম্পাদক, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ, ৬৬। ছোয়াব আলি (৪০), সদস্য, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, সদর উপজেলা । ৬৭। তোফায়েল ওরকে বাটি তোফায়েল, ৬৮। নুরুল আমিন খুকু, ৬৯। তপন মিত্র (৫০), সদস্য সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগ, ৭০। এনামুল মুনির (৫৫), ৭১। সাজওয়ান আহমদ (৫০), ৭২। মুজিব খান (৫০), ৭৩। সেলিম আহমদ ওরফে বেংগি সেলিম (৫০), সভাপতি সিলেট মহানগর শ্রমিক লীগ । ৭৪। তাজ উদ্দিন তারেক (৪৫), কাউন্সিলর ১০নং ওয়ার্ড। ৭৫ । হান্নান ওরফে মুরগী হান্নান (৫০), ৭৬। মাহবুব খান মাসুম (৪০), ৭৭। রাজু গোয়ালা (৫০), ৭৮। আমির হোসেন (৪০), স্বেচ্ছাসেবক লীগ ক্যাডার।৭৯। ফাহিম আহমদ (৩৮), স্বেচ্ছাসেবক লীগ ক্যাডার, ৮০। আজিজুর রহমান সম্রাট ওরফে টোকাই সম্রাট (৩৫), ৮১। ফয়ছল আহমদ (৩৬), ৮২। কাওসার কামালী (৩৮), জেলাঃ সিলেট, যুবলীগ নেতা । ৮৩। ফরহাদ কামালী ওরফে বন্দুক কামালী (৩৬), ৮৪। মোঃ নজরুল ইসলাম, ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি, ৩নং ফুলবাড়ী ইউনিয়ন। ৮৫। সেলিম উদ্দিন (৫০), সহ সভাপতি, সিলেট জেলা যুবলীগ। ৮৬। লম্বা মুমিন ওরফে বন্দুক মুমিন (৫০), ৮৭। শুয়েব আহমদ ওরফে পিস্তল শুয়েব (৩৬) ওয়ার্ড যুবলীগ সেক্রেটারী, ৩নং ফুলবাড়ী ইউনিয়ন,। ৮৮। কালাম আহমদ (৪৫), ৮৯। ফয়সল আহমদ ওরফে বন্দুক ফয়সল (৪০), ৯০ । শাহিন আহমদ (৩৫), ৯১। আবুল হোসেন (৫০), ৯২। আকাশ নায়েক আবির (২৫), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সদর উপজেলা ছাত্রলীগ । ৯৩। মোঃ শেরওয়ান (২৫), সভাপতি উপজেলা ছাত্রলীগ, সিলেট সদর উপজেলা ছাত্রলীগ । ৯৪। আমিন আলী রাজ (২৫), সাংগঠনিক সম্পাদক, ৯৫। বিক্রম কর সম্রাট (৪৮) সহ অজ্ঞাত আরো ৫০/৬০ জন

 

বাদির অভিযোগ- বাদী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী। আসামীরা ফ্যাস্টিস্ট আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আওয়ামী লীগ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন কোটা বিরোধী আন্দোলনকে দমানোর জন্য বিগত বিগত বছরের ১৭ জুলাই রাতের বেলায় সিলেট শহরের জিন্দাবাজারে একটি গোপন বৈঠকের মাধ্যমে পরদিন পূর্ব থেকে ঘোষিত কর্মসূচি বানচাল করতে আন্দোলনকারীদের উপর স্বশস্ত্র হামলা করার সিদ্ধান্ত নেয়।

 

এই সিদ্ধান্ত মোতাবেক পর ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে কোটা বিরোধী আন্দোলনকে নস্যাৎ করার লক্ষ্যে আন্দোলন দমন করতে পূর্ব থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দমনের জন্য আসামীরা আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরণের মারণাস্ত্র নিয়ে ঘটনাস্থলের আশপাশে অবস্থান করতে থাকে। সিলেটে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন দমনের জন্য মামলার আসামিরা অস্ত্র, বন্দুক, গোলাবারুদ কিনে ঘটনাস্থলের আশপাশে ঘটনার তারিখের আগেরদিন গোপন স্থানে জড়ো করে। বিগত ১৮ জুলাই তারিখে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কোটা বাতিলের দাবীর সমর্থনে আয়োজিত কর্মসূচীতে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে পূর্ব থেকে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সাথে বাদী শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে অবস্থান দেন। সেখান থেকে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা মিছিল সহকারে সিলেট শহীদ মিনারের উদ্দেশ্যে আসতে থাকে।

7

 

সিলেট নগরীর মদিনা মার্কেট পয়েন্টে আসামাত্র আসামীরা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে বাঁধা দেয়। আসামীদের স্বশস্ত্র বাঁধায় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মিছিল ছাত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। বাদীসহ আন্দোলনকারীরা মদিনা মার্কেট পয়েন্ট থেকে বর্ণমালা পয়েন্টের রাস্তা দিয়ে শহীদ মিনারের উদ্দেশ্যে আগানোর চেষ্টা করলে ঘটনাস্থলে পৌঁছামাত্র আসামীরা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালায়।

 

1

আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অস্ত্রধারী ক্যাডারদের হামলায় বাদীসহ উপস্থিত ছাত্র-জনতাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তাহাদের হাতে থাকা বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র দ্বারা গুলি ও বিভিন্ন ধরণের দেশীয় অস্ত্র যথাক্রমে হকিস্টিক, চাপাতি, দা, রামদা দিয়ে অবস্থানরত ছাত্র-জনতার উপর অতর্কিতভাবে আক্রমণ করতে থাকে। পরবর্তীতে আসামীরা তাহাদের হাতে থাকা ককটেল, বিস্ফোরক দিয়া আশপাশের দোকানে, গাড়ীতে ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর করিয়া লুটপাট করতে থাকে। এই সময় আসামিদের ছোঁড়া গুলি ককটেল ও বিস্ফোরক দ্রব্য এর আঘাতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মারাত্মকভাবে আহত হন।

4

 

আসামীদের ছোড়া গুলিতে উপস্থিত ছাত্র-জনতার অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটে পড়ে। এ সময় আসামীরা তাহাদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে উপস্থিত ছাত্র জনতার উপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আসামীর গুলিতে বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম হয়। আসামিরা বাদীকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়া বাদীয় মাথা বরাবর গুলি করলে গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বাদীর বাম হাতে লেগে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম প্রাপ্ত হন। আরেক আসামি বাদীকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদীর বুক বরাবর গুলি করিলে গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বাদীর পেটের বাম পাশে লেগে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম হয়।

 

আসামীরা উপস্থিত মাটিতে পড়ে থাকা গুলিবিদ্ধ ছাত্র-জনতাকে তাহাদের হাতে থাকা দা, চাপাতি, হকিস্টিক দিয়ে বেধড়ক পেঠাতে থাকে। অন্যান্য আসামীরা তাহাদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র, হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পেঠাতে থাকে। তাহাদের পিটুনিতে আক্তার, শুভ ও জাবেদসহ বহু সংখ্যক ছাত্র-জনতা মারাত্মক জখমপ্রাপ্ত হয়ে সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।

7

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার বাংলা ইংরেজি আরবি

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার বাংলা ইংরেজি আরবি

গুণ গত মান যার ভাল তার দাম একটু বেশি সিলেটের সেরা বাগানের উন্নত চা প্রতি কেজি চা দাম ৪৫০ টাকা হোম ডেলি বারি দেয়া হয়

tree

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন

sylhet24

Follow for More!

1
8