প্রকাশিত: ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫
স্পোর্টস ডেস্ক : মুম্বাইয়ের ঐতিহ্যবাহী ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে আজ তৈরি হলো ভারতের ক্রীড়াঙ্গনের এক স্মরণীয় মুহূর্ত। একই মঞ্চে দেখা গেল ফুটবলের মহাতারকা লিওনেল মেসি ও ক্রিকেটের কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারকে। মেসির চার শহরের ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর ২০২৫’-এর তৃতীয় গন্তব্য ছিল মুম্বাই।
ওয়াংখেড়েতে প্রায় এক ঘণ্টা সময় কাটান আর্জেন্টাইন তারকা। সেখানে তিনি তরুণ ফুটবলারদের সঙ্গে কথা বলেন, দেখা করেন শচীন টেন্ডুলকার, ভারতের ফুটবল কিংবদন্তি সুনীল ছেত্রী এবং বিনোদন জগতের বিভিন্ন তারকার সঙ্গে। মেসির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তার ইন্টার মায়ামির সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দে পল।
শচীন টেন্ডুলকার মেসির মুম্বাই সফরকে দেশের জন্য একটি সোনালি মুহূর্ত হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে তার জীবনের অনেক স্মরণীয় সময় কেটেছে। ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ের কথাও স্মরণ করেন তিনি, যে সাফল্য এসেছিল এই মাঠেই। শচীনের ভাষায়, মুম্বাই স্বপ্নের শহর এবং এই মাঠে অনেক স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। সেই মাঠেই মেসি, সুয়ারেজ ও ডি পলের উপস্থিতি মুম্বাই ও ভারতের জন্য বিশেষ মুহূর্ত।
মেসির খেলা নিয়ে আলাদা করে বলার কিছু নেই বলেও মন্তব্য করেন টেন্ডুলকার। তিনি বলেন, মেসি তার ক্যারিয়ারে সবই অর্জন করেছেন। তার নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম ও বিনয় সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। তিনি মেসি ও তার পরিবারের সুস্বাস্থ্য ও সুখ কামনা করেন এবং তরুণদের অনুপ্রাণিত করতে ভারতে আসার জন্য ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে ভারতীয় ফুটবলও কাঙ্ক্ষিত উচ্চতায় পৌঁছাবে।
এই অনুষ্ঠানে শচীন টেন্ডুলকার নিজের স্বাক্ষর করা ১০ নম্বর জার্সি উপহার দেন মেসিকে। জবাবে মেসি টেন্ডুলকারকে একটি ফুটবল উপহার দেন।
রোববার দুপুরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মুম্বাইয়ে পৌঁছান মেসি। এটি ছিল তার ভারত সফরের দ্বিতীয় দিন। সোমবার নয়াদিল্লিতে গিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে জানা গেছে।
এর আগে শনিবার ভোরে ভারতে পৌঁছান মেসি। সফরের প্রথম ধাপ কলকাতায় হলেও সেখানে দর্শক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতায় বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। তবে হায়দরাবাদে তার পরবর্তী কর্মসূচি ছিল সুশৃঙ্খল ও সফল, যা ইতিবাচকভাবেই শেষ হয়।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest