প্রয়োজনীয় সংস্কারের পরই জাতীয় নির্বাচন

প্রকাশিত: ২:৪৪ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৪

প্রয়োজনীয় সংস্কারের পরই জাতীয় নির্বাচন

নিউজ ডেস্ক : প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাজনৈতিক দলগুলোও এ বিষয়ে একমত বলেও জানান তিনি।

 

গতকাল বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

 

তারা বলেন, সংস্কারের জন্য সরকার যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, সেগুলো তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে পারবে বলে আশা করছে সরকার। তারপর একপর্যায়ে তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে যাবে সরকার। ওই সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক মতৈক্য গড়ে সংস্কার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার, সুনির্দিষ্ট কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংশোধনী এনে তারপর নির্বাচনের কথা ভাবছে সরকার।

 

এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক হয়। বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক চলে। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের গত এক মাসের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করা হয়। এছাড়া ভবিষ্যতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করণীয় নিয়েও আলোচনা করেন উপদেষ্টারা। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।

 

গত বুধবার জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠনের বিষয়ে ঘোষণা দেন। এই ছয়টি কমিশনের প্রধান হচ্ছেন- বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, ইফতেখারুজ্জামান, আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী ও শাহদীন মালিক। কমিশনের অন্য সদস্যদের নাম কমিশনপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হবে বলে জানিয়েছেন ড. ইউনূস। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা এ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন।

 

জবাবে উপদেষ্টা রিজওয়ানা বলেন, এই কমিশনগুলোর কার্যপরিধি এখনো ঠিক করা হয়নি। তারা প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করবে। সিদ্ধান্ত হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই কমিশনগুলোতে সাচিবিক সহায়তা দেবে। প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘ সম্মেলন শেষে টার্মস অব কন্ডিশন ঠিক করা হবে। কমিশনগুলোর প্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করে অন্যান্য সদস্য ঠিক করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা আশা করছি তিন মাসের মধ্যে কমিশনগুলো তাদের প্রতিবেদন দিতে পারবে। এরশাদ সরকারের সময় এ ধরনের কমিশন করা হয়েছিল। কিন্তু ওই কমিশনের প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। এবার সেটা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাতে রিজওয়ানা বলেন, এরশাদ সাহেবের সময় আর এবারের বাস্তবতাটাও ভিন্ন, প্রেক্ষিতটাও ভিন্ন।

 

কিন্তু এই প্রতিবেদন আদৌ বাস্তবায়িত হবে কিনা সেটা নির্ভর করবে রাজনৈতিক ঐক্য এটার সপক্ষে আমরা কতটা গড়ে তুলতে পারি তার ওপর। এজন্য সংস্কারের বিষয়ে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোরও মতামত চাচ্ছি। আর রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও নিশ্চয়ই এ উপলব্ধি আসছে। তিনি বলেন, এরশাদ সরকার করে যেতে পারেনি, তার ফল কী হয়েছে এটা রাজনৈতিক দলগুলো দেখেছে। তারাও (রাজনৈতিক দল) কোনো সংস্কার করেনি।

 

এর ফল কী হয়েছে সেটাও ৫ আগস্ট জাতি দেখেছে। কোনো রাজনৈতিক দল নিশ্চয়ই অজনপ্রিয় হয়ে আবার একই রকম ফলাফল দেখতে চাইবে না। এজন্য প্রথম থেকেই আমরা মতবিনিময়ে তাদের (রাজনৈতিক দল) অন্তর্ভুক্ত করেছি। একপর্যায়ে আমরা সংলাপে যাব। ওই সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক মতৈক্য গড়ে সংস্কার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে তারপর আমরা নির্বাচনের কথা ভাবছি। রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে স্পষ্ট করেছে যে আগে সংস্কার ও পরে তারা নির্বাচনে যেতে যায়।

 

প্রসঙ্গত, গতকাল জাতির জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা জানান, সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলো পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হওয়ার পর আগামী ১ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করতে পারবে। পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে সেগুলোর কাজ শেষ হবে বলে তিনি আশা করছেন। এরপর কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকার পরবর্তী পর্যায়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ সভার আয়োজন করবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে ছাত্রসমাজ, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, সরকারের প্রতিনিধি নিয়ে ব্যাপকভিত্তিক তিন থেকে সাত দিনব্যাপী একটি পরামর্শ সভার ভিত্তিতে সংস্কারভাবনার রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। এতে এই রূপরেখা কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, তার একটি ধারণাও দেয়া হবে।

 

লোডশেডিং কবে কমবে : আগামী দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে লোডশেডিং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। আগামী দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে লোডশেডিং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ অধিবেশন শেষ করে দেশে ফিরলেই ৬টি কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রূপ নির্ধারণ করা হবে বলে জানান তিনি। নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পানিসম্পদ ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শেষে সংস্কারের পরই জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে।

 

দ্রুত সময়ে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণে আসবে : দ্রুততম সময়ের মধ্যে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা জানান। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, শ্রমিকদের অসন্তোষ নিয়ে প্রতিদিন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর উপদেষ্টারা বসছি। গতকালও আমরা বসেছিলাম, সেখানে ৬ জন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে বসে থাকা অবস্থায় একটি বড় কোম্পানি বেতন দিতে না পারার কারণে সেখানে অগ্নিকাণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটেছে। সে সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলে ৭৯ কোটি টাকা ঋণের ব্যবস্থা করা হয়।

 

এতে সেই বেল্টের ৪০ হাজার শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করা হয়েছে। আজ সেজন্য শ্রমিক অসন্তোষ কম আছে। তিনি বলেন, এরপরও আমরা খুব গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখছি। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের জন্য একটি পর্যালোচনা কমিটি শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে করে দেয়া হয়েছে। এই কমিটি শ্রম ভবনে বসবে। আমরা শ্রমিক ভাইদের আহ্বান জানাব, যে কোনো অভিযোগ যেগুলো নিষ্পত্তিযোগ্য তারা শ্রম আইনের মধ্যে সমাধান করতে পারবেন- সেগুলো সেখানে দেয়ার জন্য বলেছি।

 

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, কমিটিতে শ্রমিক নেতারা আছেন, মালিকপক্ষ আছেন এবং সুপ্রিম কোর্টের দুজন আইনজীবী আছেন- যারা শ্রম আইন নিয়ে কাজ করেন। তাদের কাছে অভিযোগগুলো দিলে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে যাতে এগুলো সমাধান করতে পারি সেজন্য মূলত আমাদের বর্তমান যে কমিটি তার বাইরে গিয়ে একটি রিভিউ কমিটি করে দেব। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে যে শ্রমিক অসন্তোষ আছে সেটা নিয়ন্ত্রণে আসবে। শ্রমিকদের যেসব সমস্যা আছে সেগুলোর সমাধান দিতে পারব।

 

ড. ইউনূসকে সভাপতি ও মুগ্ধর ভাইকে সেক্রেটারি করে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ : ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের চিকিৎসাসহ দীর্ঘমেয়াদে সহায়তার জন্য ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি ও আন্দোলনে নিহত মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধকে এ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

 

প্রাথমিকভাবে সাতজন সদস্যের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ কমিটির মোট সদস্য হবে ২১ জন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে গতকাল বৃহস্পতিবার তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকের পর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এ কথা বলেন।

 

এর আগে তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ কমিটি গঠনের কথা জানান। আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’র সাত সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি। সেক্রেটারি হচ্ছেন শহীদ মুগ্ধর ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ। আমরা শহীদ পরিবারের সহায়তা ও আহতদের চিকিৎসা ও দীর্ঘমেয়াদি সহায়তার কথা বিবেচনা করে শহীদ পারিবারের সদস্যকে এই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি জানান, এ কমিটির কোষাধ্যক্ষ হচ্ছেন কাজী ওয়াকার আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক নাহিদ ইসলাম, সদস্য আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, নূর জাহান বেগম ও শারমিন এস মুর্শিদ। আরো ১৪ জন সাধারণ সদস্য যোগ হবেন।

 

গণহত্যার বিচারে শেখ হাসিনাকে উপস্থিত থাকতে হবে : গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (উপস্থিত) থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তবে কোন পদ্ধতিতে তার প্রত্যাবর্তন হবে সেটা আইনি প্রক্রিয়া শুরু হলে দেখা হবে বলে তিনি জানান। গতকাল বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর ফয়েন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

 

শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন নিয়ে আমরা ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য শুনেছি। ভারতের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার থেকে নেতিবাচক মন্তব্য শুনতে পাচ্ছি, এ বিষয় দুটি উল্লেখ করে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে রিজওয়ানা হাসান বলেন, শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে আমাদের অবস্থানটা স্পষ্ট। গণহত্যার যে অভিযোগটা রয়েছে তার বিচারের স্বার্থে এবং নির্যাতন-নিপীড়নসহ সর্বোপরি একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার মুখপাত্র হিসেবে বিচারের প্রক্রিয়ায় তাকে থাকতে হবে। কারণ দায়দায়িত্বের এখানে একটা ব্যাপার আছে। সেই প্রত্যাবর্তনের কথা বলা হয়েছে।

 

সেই প্রত্যাবর্তনটা কোন প্রক্রিয়ায় হবে, দুদেশের মধ্যে কীভাবে কথা হবে, সেই প্রক্রিয়া এগুলো পরের ব্যাপার। যখন আইনি প্রসেসটা শুরু হবে তখন এগুলো আমরা দেখব। নেতিবাচক মন্তব্য প্রশ্নে তিনি বলেন, নেতিবাচক বিভিন্ন মন্তব্য রয়েছে। আমরা গত ১৫ বছর বেশির ভাগ মানুষই এ দেশে ছিলাম। সেই বাস্তবতাটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু আমাদের চেষ্টা হবে আমাদের পাশের দেশসহ সব দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখা। সেটা হতে হবে ন্যায্যতা আর সমতার ভিত্তিতে।

 

এটা বারবার স্পষ্ট করা হচ্ছে। এখানে কোনো নতজানু নীতির বিষয় নেই। যেটা আমাদের অধিকার, আমাদের প্রাপ্য এবং যেটা আমাদের বিবেচনায় সঠিক সেই কথাগুলো যে যে চ্যানেলে আমাদের বলা দরকার তা সেটা কূটনৈতিক হোক, রাজনৈতিক হোক, ব্যক্তিগত বা আন্তর্জাতিক হোক আমরা সেটা বলব।

গুণ গত মান যার ভাল তার দাম একটু বেশি সিলেটের সেরা বাগানের উন্নত চা প্রতি কেজি চা দাম ৪৫০ টাকা হোম ডেলি বারি দেয়া হয়

tree

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন