প্রকাশিত: ৯:০৯ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৪
অনলাইন ডেস্ক : গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। পরে ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে শপথ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই আগামী জাতীয় নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। কেউ কেউ দাবি করেছেন দ্রুত নির্বাচন দেয়ার। আবার অনেকে বলছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দেয়া উচিত।
দায়িত্ব নেয়ার পর ইতোমধ্যে একমাস পার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই সময়ের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিকে বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন প্রসঙ্গে সম্প্রতি জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের (ডিডব্লিউ) সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সাক্ষাৎকারে, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়েছেন তিনি।
ডয়চে ভেলের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয়, বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কবে নাগাদ অনুষ্ঠিত হতে পারে? সেই নির্বাচনের মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আপনি কতটা আশাবাদী?
জবাবে ড. ইউনূস বলেন, আমি পুরোপুরি আশাবাদী। এটা না হলে তো এই সরকারের অর্থই হবে না। নির্বাচন করতে হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হিসেবে যেন গৃহীত হয়। তাহলে মনে করবো যে, আমাদের এই সময়টা সার্থক হয়েছে। সেটার জন্য পরিবেশ সৃষ্টি লাগে, আইন লাগে। সংবিধান হলে নির্বাচনি আইন, নির্বাচন কমিশন গঠন হবে। তাদের মতামত পাবো।
এই সরকারের বড় জিনিস হলো সংস্কার উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সংস্কারটা সম্পন্ন করতে হবে। এই সুযোগ আর জীবনে ফিরে আসবে না। আমাদের সব কিছু কলাপ্স করে গেল- এমন যেন না হয়। হঠাৎ করেই সবকিছু জিরোতে গিয়ে পৌছবে না। পুরাতন বাংলাদেশ ইতি। এটা নতুন বাংলাদেশ, আমরা নতুন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে জেগে উঠবো।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest