প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৪৪ এনজিওর বৈঠক, বন্যা পরবর্তী ঝুঁকি মোকাবিলা নিয়ে আলোচনা

প্রকাশিত: ৮:৩৫ অপরাহ্ণ, আগস্ট ২৪, ২০২৪

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৪৪ এনজিওর বৈঠক, বন্যা পরবর্তী ঝুঁকি মোকাবিলা নিয়ে আলোচনা

নিউজ ডেস্ক : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ৪৪ এনজিওর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৪ আগস্ট) বিকেল ৪টায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় এই বৈঠক শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেলে সাড়ে ৫টায়।

 

জানা যায়, বৈঠক বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর স্বাস্থ্য ও খাদ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় সব পক্ষ মিলে সমন্বিতভাবে কাজ করার রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, টানা ভারী বৃষ্টি ও বাঁধ খুলে দেয়ায় ভারত থেকে নেমে আসা উজানে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশ। বন্যায় বিপর্যস্ত দেশের ১১টি জেলা। ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন লক্ষাধিক মানুষ।

 

এদিকে, শনিবার বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের দেয়া সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনী জেলার ভারতীয় ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এবং ত্রিপুরা রাজ্যে বৃষ্টি কমে এসেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে এলাকাগুলোর ছয়টি নদীর নয়টি স্টেশনের পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এসব এলাকার নদীর পাঁচটি স্টেশনে এখন পানি বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে।

 

এতে বলা হয়েছে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় পূর্বাঞ্চলীয় কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনী জেলার ভারতীয় ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এবং ত্রিপুরা প্রদেশের অভ্যন্তরীণ অববাহিকায় উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়নি। উজানের নদ-নদীর পানি কমে যাচ্ছে। ফলে এখন মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম জেলার নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি শুক্রবার (২৩ আগস্ট) থেকে উন্নতি হচ্ছে।

 

আবহাওয়া সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও এর কাছাকাছি উজানে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এ সময় উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার মনু, খোয়াই, ধলাই নদীগুলোর কাছের নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। ২৪ ঘণ্টায় দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন উজানে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এ সময় এ অঞ্চলের ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলার মুহুরী, ফেনী, গোমতী, হালদা নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

 

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ছয় নদীর নয়টি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সেগুলো হলো অমরশীদ (কুশিয়ারা নদী) ১৪ সেন্টিমিটার, শেওলা (কুশিয়ারা) ১, শেরপুর-সিলেট (কুশিয়ারা) ৯, মারকুলী (কুশিয়ারা) ৪, মৌলভীবাজার (মনু) ৯১, বাল্লা (খোয়াই) ৪৪, কুমিল্লা (গোমতী) ৯৬। এ ছাড়া রামগড় (ফেনী) ও পরশুরাম (মুহুরী) যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে হবিগঞ্জ (খোয়াই), মনু রেলওয়ে ব্রিজ (মনু), দেবীদ্বার (গোমতী), নারায়ণহাট (হালদা), পাঁচপুকুরিয়া (হালদা) স্টেশনের পানি।

গুণ গত মান যার ভাল তার দাম একটু বেশি সিলেটের সেরা বাগানের উন্নত চা প্রতি কেজি চা দাম ৪৫০ টাকা হোম ডেলি বারি দেয়া হয়

tree

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন