প্রকাশিত: ৯:০৩ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২৪, ২০২৪
স্পোর্টস ডেস্ক : সম্প্রতি সময়টা ভালো যাচ্ছে না ম্যানচেস্টার সিটির। হারের বৃত্ত থেকে কোনভাবেই বের হতে পারছে না দলটি। ইতোপূর্বে টানা চার হারে আগেই লজ্জার নজির গড়েছিল ইতিহাদের ক্লাবটি। এবার ঘরের মাঠেই এলো পঞ্চম হার। টটেনহ্যামের কাছে তারা একে একে চার গোল হজম করেছে। পেপ গার্দিওলার দলটি ইতিহাদে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার দেখল টটেনহ্যামের কাছে।
এর আগে চার বা এর বেশি গোল খেয়ে সিটি হেরেছিল ২০০৩ সালে। আর্সেনালের বিপক্ষে তাদের সেই ম্যাচটি ছিল তখনকার ঘরের মাঠ মেইন রোডে। ইতিহাদে এমন হতাশার ম্যাচে জোড়া গোল করেছেন সফরকারী মিডফিল্ডার জেমস ম্যাডিসন। পেদ্রো পোরো ও ব্রেনান জনসন একটি করে গোল করে তাদের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকেন।
সিটিকে মাত্র সাত মিনিটের ব্যবধানে পরপর দু’বার ঝাকুনি দেন ম্যাডিসন। টটেনহ্যামের এই ইংলিশ মিডফিল্ডার দুই দফায় সিটিকে এগিয়ে দেন ১৩ ও ২০ মিনিটে। এরপর ৫২ মিনিটে পেদ্রো পোরো ও যোগ করা সময়ে ব্রেনান জনসন গোল করলে ৪–০ ব্যবধানে বড় হার নিশ্চিত হয় সিটি। ২০০৬ সালের এই প্রথম টানা পাঁচ ম্যাচ হারল সিটি। কেবল তাই নয়, ২০০৩ সালে আর্সেনালের কাছে ৫–১ গোলের হারের পর সিটির ঘরের মাঠে এটাই সবচেয়ে বড় হার।
সিটি এদিন ঘরের মাঠ ইতিহাদে টানা ৫২ ম্যাচে অপরাজিত থাকার পর প্রথম হারের স্বাদ পেল। দু’দিন আগেই টানা চারবারের চ্যাম্পিয়ন ক্লাবটির সঙ্গে আরও দুই বছরের চুক্তি সেরেছিলেন কোচ গার্দিওলা। তবে চলতি মৌসুমে তার বিভীষিকাময় সময় চলছে। আগের ম্যাচে ক্যারিয়ারে প্রথমবার টানা চার হার দেখেছিলেন, এবার দেখলেন পঞ্চমটি।
এর আগে সিটির এই দুর্দশার যাত্রা শুরু করেছিল টটেনহ্যামই। গত অক্টোবরে তাদের কাছে লিগ কাপে হেরেই শুরু সিটির পরাজয়ের যাত্রা। এরপর বোর্নমাউথ, স্পোর্টিং ও ব্রাইটনের কাছেও হারে দলটি। চক্র ঘুরে পঞ্চম হার এলো টটেনহ্যামের বিপক্ষে। এই হারে সিটির পয়েন্ট দাঁড়াল ১২ ম্যাচে ২৩। এখনও দুইয়েই আছে আর্লিং হালান্ডরা। তাদের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে শীর্ষে থাকা লিভারপুলের পয়েন্ট ২৮।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest