রাজনগরের ব্রিটেন প্রবাসী রেমিটেন্সযুদ্ধা আজম খানের বাড়ী ঘর জমিজমা জোর করে জবর দখল,প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ

প্রকাশিত: ৮:৪৮ অপরাহ্ণ, মার্চ ১২, ২০২৪

রাজনগরের ব্রিটেন প্রবাসী রেমিটেন্সযুদ্ধা আজম খানের বাড়ী ঘর জমিজমা জোর করে জবর দখল,প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ

ষ্টাফ রিপোর্টঃ দেশে নিকট আত্বিয়ের ভয়ে গোটা সিলেট বিভাগ জোড়ে এখন লন্ডন ও আমেরিকায় বসবাসরত রেমিটেন্স যোদ্ধারা সম্পদ বিক্রি ও দখলের হিড়িক পড়েছে।

এ রকমই একটি নেক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে রাজনগর উপজেলার উপজেলা সদরেরই কর্ণিগ্রামের খাঁন পরিবারে। কর্ণিগ্রামের মরহুম নজাবত খাঁনের পুত্র সামাজিক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বিশিষ্ট সমাজসেবক গরীব দুখী মানুষের প্রিয়জন আজম খাঁনেরই নিকটাত্মীয় আপন বোনের জামাই ও ভাগিনারা তাঁর জায়গাজমি বাড়িঘর জোরপূর্বক দখল করে তাদের নামে লিখিত দেওয়া জন্য বলছে, না দিলে দেশে আসলে আর রিটার্ন যেতে দেবে না বলে অভিযোগ করছেন ভুক্তভোগী আজম খাঁন ও তাঁর পরিবার। তিনি বলেন প্রশাসনের কাছে বার বার ধরনা দিয়েও তার নিকটাত্মীয়ের কাছ থেকে কিছুটা জমি দখলমুক্ত করলেও তার পৈত্রিক বসতবাড়ি চারা জমি, পুকুর বড়ন্ডি দখলমুক্ত করতে পারছেন না লন্ডন প্রবাসী এ রেমিটেন্স যুদ্ধা।

রাজনগর উপজেলার কর্নিগ্রাম একটি ঐতিহ্যবাহী এলাকা এই এলাকার মরহুম নজাবত খানের ছেলে আজম খান ২৯ বছর পূর্বে একই গ্রামের ব্রিটেন প্রবাসী মরহুম মশরফ মিয়া চৌধুরীর মেয়ে জলি বেগম চৌধুরীকে বিয়ে করে লন্ডনে পাড়ি জমান। আজম খাঁন লন্ডন যাবার সময় তার বাবা পরলোকে ছিলেন তাই তার একমাত্র মাকে রেখে লন্ডনে চলে যাবার কিছুদিন পর তার মাকে নিয়ে চলে যান লন্ডন। আজম খান তার বাবার একমাত্র ছেলে। তার আরও তিন বোন রয়েছে নেওয়া খানম, আরবি খানম ও চারহা খানম। এক বোন লন্ডন চলে গেলে দুই বোন দেশে রয়েছে। বোনদের মধ্যে বড়বোন নেওয়া খানমকে একই বাড়ির চাচাতো ভাই মনফর আলীর কাছে বিবাহ দিয়েছিলেন তার বাবা। তাই সে লন্ডনে যাবার সময় তার আর কোনো ভাই না থাকায় তার পৈত্রিক ও নিজের কেনা সম্পদ, বাড়ি-ঘর জমি জমা তার বাড়ির বোন মরহুম নেওয়া খানম এর স্বামী মনফর আলী খানকে দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন এবং তার জমির উপসত্ব থেকে প্রতি বছর ১০ হাজার টাকা স্থানীয় মসজিদে দিয়ে বাকী উপসত্ব বোনের পরিবার নিয়ে যাবার জন্য বলেছিলেন। আজম খান বলেন, তিনি লন্ডন চলে যাবার পর কয়েকবার দেশে এসেছেন। কিন্তু বোনের স্বামী বা বোনের কাছ থেকে তাঁর বিশাল সম্পদের কোনো উপসত্ব চাওয়া দূরের কথা নিয়মিত বোনের পরিবারকে ভাগনা ভাগনী এমনকি নাতি নাতনিকেও সাহায্যে সহযোগিতা করে গেছেন নিয়মিত। তিনির মা মারা যাওয়ার পর তিনি একবার দেশে এসে খবর পান মসজিদের টাকাটা ঠিকমতো দিচ্ছেন না তার বোন, স্বামীর কাছ থেকে মাঝে মধ্যে কিছু টাকা দিতেন মসজিদে। তিনি তার বোনের সাথে এ নিয়ে কথা না বলে তিনি নিজেই মসজিদের পাওনা টাকা দিয়ে দেন। তিনি লন্ডন চলে যাবার কিছুদিন পর তার বোন মারা গেলে খবর জেনে তিনি দেশে আসেন তার বোনের জন্য কিছু করতে। তার বোন এ পৃথিবীতে নেই তাই তার নিজ পঞ্চায়েতকে ডেকে তার বোনের স্বামী মনফর খান ও দুই ভাগিনা মোতালিব খান ও আবুল খানকে বলেন তার জায়গাজমির উপসত্ব থেকে ১০ হাজার টাকা মসজিদে দেওয়ার জন্য। বাকী উপসত্বে তার কোনো দায়-দাবী নেই। তার কথা তোমাদের সকল সমস্যায় আমি নিয়মিত সাহায্য সহযোগিতা করছি, করে যাবো, কিন্তু আমার বাবার সম্পদের একটি অংশের টাকা, মানে বছরে ১০ হাজার টাকা মসজিদে দেওয়ার কথা তারা সেটা দিতে যেন কোনো গাফিলতি না করে এ বলেই তিনি আবার ব্রিটেনে চলে যান।
তিনি লন্ডনে চলে যাওয়ার ৭ বছর পর মসজিদ কমিটির সাবেক সভাপতি মরহুম আব্দুর রহীম খান ও স্থানীয় মেম্বার আব্দুর রকীব ও উক্ত এলাকার প্রবীন মুরব্বী রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ আজাদ মিয়া চৌধুরী (ইমানী) সহ কয়েকজন ফোন করে আজম খানকে জানান দীর্ঘ ৭ বছর যাবৎ মসজিদে তিনির চাঁদা প্রতি বছর ১০ হাজার টাকা করে যে দেওয়ার কথা এর কোনো টাকাই তারা পায়নি। আজম খান এ কথা শুনে তার বোনের স্বামী মনফর খান ও ভাগিনা মোতালিব খান ও আবুল খানকে ফোনে মসজিদের টাকা দেয়নি কেন? জানতে চাইলে প্রতি উত্তরে তাকে অশালীন ভাষায় গালাগালি করে বলে কিসের টাকা? কেন দিবো। আজম খানের ভাগিনা মোতালিক খান ও আবুল খান বলে জায়গাজমি বাড়ি-ঘর নিয়ে কোনো কথাবার্তা বললে সে দেশে আসলে তার প্রাণটাই দিতে হবে। তারা বলে তর কোনো জায়গাজমি, বাড়ি-ঘর নেই, এসব আমাদের কাছে বিক্রি করে দিয়ে গিয়েছো। তারা বলে কোনো জায়গাজমির দখল তারা ছাড়বে না। জায়গাজমি নিয়ে কোনো উল্টা-পাল্টা কথাবার্তা বললে দেশে আসলে আর জীবিত লন্ডন যেতে দেবে না।
তারা বলে যদি সে প্রাণে বাঁচতে চায় তবে দেশে এসে সমূহ বাড়ি-ঘর জায়গাজমি যেন তাদের নামে রেজিষ্ট্রি করে দিয়ে যায়, না হয় তার সম্পদেই তাকে কবর দেবে। প্রাণ নিয়ে লন্ডন যেতে দেবে না বলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
এ নিয়ে আজম খান ক্ষিপ্ত হয়ে দেশে আসতে চাইলে তাঁর স্ত্রী জলি বেগম চৌধুরী ভাগিনাদের ভয়ে আজম খানকে দেশে আসতে না দিয়ে সে নিজে দেশে আসে ভাগিনাদের সাথে বিরোধ মিমাংসা করতে। কিন্তু জলি চৌধুরী দেশে এসে তার বাড়িতে যেতে পারেনি তাদের হুমকিতে। বাড়িতে না যেতে পেরে সে তার বাবার বাড়ি উঠে। ভাগিনাদের সাথে বসতে চাইলে তারা জানায় তাঁর স্বামী যদি দেশে এসে সকল জায়গাজমি তাদের রেজিষ্ট্রি করে না দেয় তবে তারা তাকেও দেশে আসলে লন্ডনে যেতে দেবে না। জলি চৌধুরীকে কর্নিগ্রামের পঞ্চায়েত কমিটির কাছে বিচার দাবী করলে তারা বলে আজম খানের ভাগিনা মোতালিব খান ও আবুল খান শরার দোষী কাজ করেছে তাই এই পরিবারকে পঞ্চায়েত থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তারা এদের বিচার করতে যাবে না। এছাড়া তাদের বিচার মোতালিব খান এবং আবুল খান মানবে না। লন্ডন প্রবাসী জলি চৌধুরী কর্নিগ্রামেরই মেয়ে তাই তিনি কোন উপায়ন্ত না পেয়ে তার চাচাতো ভাই রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক রাজনগর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইমানী মিয়া চৌধুরীর মাধ্যমে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মনসুর নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনপ্রিয় জননেতা মিলন বখত, আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউল করীম সোহেল, রাজনগর ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান ছালেক দেওয়ান, বর্তমান মেম্বার আব্দুর রকিবসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এলাকার মুরব্বীয়ানের সহযোগিতায় আজম খাঁনের ভাগিনা মোতালিব খাঁন ও আবুল খানের কাছে গেলে কোনো সদোত্তর না পেয়ে তৎকালীন রাজনগর থানার ওসি বিনয় ভূষনের কাছে জলি চৌধুরী তার সম্পদ রক্ষার্থে মোতালিব খান ও আবুল খানের বিরোদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ওসি বিনয় ভূষন অভিযোগের প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ নিয়ে আজম খানের ভাগিনা মোতালিব খান ও আবুল খান এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে ওসির মধ্যস্ততায় বসতে রাজী হয়। তারপর ওসির নেতৃত্বে ১ অক্টোবর ২০২২ ইংরেজি আজম খানের বাড়িতে এক শালিস বৈঠক বসে এতে উপস্থিত ছিলেন অত্র এলাকার মুরব্বী রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজাদ মিয়া চৌধুরী ইমানী, সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ছালিক দেওয়ান, আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউল করীম সোহেল অত্র ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুর রকিবসহ অত্র এলাকার মুরব্বীয়ান, এলাকার মুহুরী খুকুমনি ও নিখিল বাবু, তারা সবাই বসে ওসি বিনয় ভূষনের নেতৃত্বে আজম খানের দলীলপত্র বর্তমান রেকর্ড দেখে তার জায়গাজমি আলাদা করে সীমানা পিলার বসিয়ে আজম খানের পৈত্রিক ভিটেমাটিসহ সমূহ সম্পদ অত্র এলাকার জিতু মিয়ার কাছে কাগজপত্র করে বর্গাচাষের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এলাকার মুরব্বীয়ান ও ওসি বিনয় বাবুর মাধ্যমে সমজানো হয় এবং মোতালিব খান ও আবুল খান নিঃশর্তভাবে সবকিছু ছেড়ে দেন। তারপর জলি চৌধুরী সবকিছু জিতু মিয়াকে সমজাইয়া লন্ডনে চলে যান। জলি বেগম লন্ডন চলে যাওয়ার আনুমানিক দুই বছর পর ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মোতালিব ও আবুল আজম খাঁনের জায়গা জমি থেকে বর্গা চাষী জিতু মিয়াকে না উটালেও আজম খাঁনের বাড়ী ঘর পুকুর বড়ন্ডি চারা যার জেল নং ১০৫ খতিয়ান নং ১১০ দাগ নং ৮১৩,৮১৪,৮১৫,৮১৯,৮২০,৮২৫,৮২৭, সাত দাগে সর্বমোট ১১৭ শতকের মধ্যে ৫৮.৫ শতক ভূমি বাড়ী ঘর চারা পুকুর বড়ন্ডির সীমানা পিলার তোলে আজম খানের বর্গাচাষী জিতু মিয়াকে উচ্ছেদ করে তাড়িয়ে দেন আজম খানের ভাগীনা মোতালিব খান ও আবুল খান এমনকি আজম খানের চারা জমিতে সবজি চাষ করেছিল তার বর্গাচাষী জিতু মিয়া সেই সবজি বাগান থেকে জিতু মিয়াকে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে তাড়িয়ে দেয়। শালিশী বোর্ড আজম খানের বসত ভিটাসহ তার সীমানায় যে সিমানা পিলার বসানো হয়েছিল সকল সীমানা পিলার উপড়ে পেলে শালিশ বোডকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে আজম খানের ভাগিনা মোতালিব গংরা। আজম খানের বাড়ী ঘর শুধু দখলই করেনি তার বড়ন্ডির বাঁশ পুকুরের মাছ বিক্রি করে দিয়েছে মোতালিব গংরা। এ নিয়ে জিতু মিয়া আজম খানের বড়ন্ডির বাশ বিক্রি নিয়ে কথা বললে মোতালিব জিতু মিয়াকে বলে জমি ছেড়েছি এ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো, বাড়ী ছাড়া বড়ন্ডি পুকুরের দীকে থাকালে তোর চোখ উপড়ে পেলে দেওয়া হবে।
এ নিয়ে আজম খানের বর্গাচাষী জিতু মিয়া রাজনগর থানায় একটি অভিযোগ করলে থানার এস, আই এহসানুল হক হীরা সরেজমিন পরিদর্শন করে তার সত্যতা পান এবং আজম খানের শালিসি বোর্ডের উপড়ে পেলা সীমানা পিলার স্থাপন করার নির্দেশ দেন। তিনি একটি পিলার বসিয়ে চলে গেলে আর কোন পিলার বসানো হয়নি, যে ভাবে ছিল সেভাবেই রয়েছে।
এ নিয়ে রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সাবেক সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বর্ষিয়ান রাজনীতিবিধ উভয় পক্ষের নিকট আত্বিয় একজন সৎ ও সত্যবাদী পষ্টবাদী আজাদ মিয়া চৌধুরী (ইমানী) সংঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন মোতালিব গংরা খুবই খারাপ প্রকৃতির লোক, চরিত্রের বালাই নেই তাদের মধ্যে তাদের পারিবারিক একটি কলংকিত বিষয় নিয়ে তাদেরকে স্থানীয় পাঞ্চায়িত থেকে বহিস্কৃত করা হইয়াছে।
তিনি বলেন আজম খান নিজেই তার সমুহ সম্পদ তাদেরকে তার বোন থাকা অবস্থায় ভূগ দখল করে খাওয়ার জন্য বলেছিল, তার সম্পদের উপস্থস্ত থেকে শুধু স্থানীয় মসজিদে বৎসরে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা বলেছিল। আজম খানের বোনের জীবদ্দশায় মাঝে মধ্যে মসজিদে কিছু টাকা দেওয়া হলেও আজ ৭ বৎসর যাবত কোন টাকা দেওয়া হয়নি। এ খবর শুনে আজম খান জানতে চাইলে তারা কোন সদউত্তর না দিয়ে তাকে প্রাননাশের হুমকি দেয় তার ভাগিনারা। ভয়ে সে দেশে না এসে তার স্ত্রী জলি চৌধুরী হাঙ্গামা এড়াতে দেশে আসে, ভাগীনাদের সংঙ্গে বসতে। জলি চৌধুরী দেশে এসে কোন সুরাহা করতে না পেরে আইনের সরনাপন্ন হয়। তারপর তথকালীন রাজনগর থানা ওসি বিনয় বাবুর মধ্যেস্থতায় এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এলাকার সাবেক চেয়ারম্যান ছালিক দেওয়ান আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বসে আজম খানের জাগাজমির দলিলপত্র দেখে ওসির মধ্যেস্ততায় তিনির সামনে আজম খানের সমুহ সম্পদ তার লিখিত কেয়ারটেকার জিতু মিয়াকে সমজানো হয় দুই বৎসর পুর্বে। মোতালিব গৎ ও আজম খানদের ভাগ বাটোয়ারার পর ১৪ টি সীমানা পিলার বসানো হয়। ইদানীং মোতালিব গৎরা আজম খানের বাড়ী ঘর চারা জমি পুকুর বড়ন্ডি থেকে জিতু মিয়াকে উচ্ছেদ করে আবারও তাদের দখলে নিয়ে যায়। এমন কি আজম খানের বাঁশ বড়ন্ডি থেকে অনেক টাকার বাশ বিক্রি করে দিয়েছে, পুকুরের মাছ বিক্রি করে দিয়েছে। জিতুর সবজি বাগান থেকে তাকে উচ্ছেদ করে তার সবজি নিয়ে গেছে।
তিনি বলেন আজম খানের জমিজমা তারা দির্গদিন থেকে ভূগ দখল করে তার উপস্থস্ত তাদের শুধু খেতে দিয়েছে তা নয় আজম খান লন্ডন যাবার পড় থেকে তাদের বিভিন্ন আপদে বিপদে তাদেরকে নিয়মিত সাহায্য সহযোগিতা করে আসছে। তাদের পরিবারকে প্রতিষ্টিত করতে তাদের পরিবারের পেচনে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করেছে। তাদের পরিবারের জন্য গাড়ি কিনে দিয়েছে পরিবারকে দাঁড়ানোর জন্য বিনিময়ে তারা আজ তার বাড়ি জমিজমা ঘর দখল করে নিয়েছে। প্রশাসন দখলমুক্ত করলেও আবার দখল করে নিয়েছে।

তিনি প্রশাসনের উর্ধতন কতৃপক্ষের কাছে আজম খানের পৈতৃক ভিটা মাটি উদ্ধারে সু দৃষ্টি কামনা করেছেন। তিনি বলেন মোতালিব গংরা দঙ্গাবাজ সন্ত্রাসী ও প্রতিহিংসা পরায়ন লোক, ওরা গ্রাম পাঞ্চয়েত প্রশাসন কিছুই মানতে চায় না। ওরা জমি দখল, বাড়ি দখল, দখলের রাজনীতি কায়েম করতে চায়। তিনি বলেন জানি না এদের খুঁটির জোর কোথায়। এ মুহুর্তে এদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বড় কোন অঘটন ঘটে যেতে পারে।
তিনি প্রশাসনের উধতন কর্তৃপক্ষের কাছে আজম খানের পৈতৃক ভিটা-মাটি উদ্ধারে উর্ধতন কতৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করছেন।

আজম খান ও তার স্ত্রী জলি চৌধুরী প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছেন।