প্রকাশিত: ২:০৪ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩০, ২০২২
অনলাইন ডেস্ক : ১৫ আগস্ট উপলক্ষে আয়োজিত শোক সভায় নির্মম সেই হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে মঞ্চে বক্তৃতা করার সময় কেঁদেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বক্তব্যের শুরুতে দুইভাই শেখ ফজলে শামস পরশ এবং শেখ ফজলে নূর তাপসকে মঞ্চে ডেকে নেন তিনি। এসময় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা পরশ-তাপসকে পাশে নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের সামনে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন।
প্রধানমন্ত্রীও তখন কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আজকে ওরা বড় হয়ে গেছে। পাঁচ বছরের পরশ। তিন বছরের তাপস। বাবা-মায়ের লাশ গুলি খেয়ে পড়ে আছে। দুটি বাচ্চা পাশে গিয়ে চিৎকার করছে।
বাবা ওঠো, বাবা ওঠো। মা ওঠো, মা ওঠো। সাড়া দেয়নি।’ পরে মঞ্চে উঠে প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ পরশ।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস স্মরণে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সভায় বক্তৃতাকালে তিনি এই স্মৃতিচারণা করেন।
১৫ আগস্টের রাতে তৎকালীন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনি ও আরজু মনির বেঁচে যাওয়া দুই সন্তান হলেন বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান পরশ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র তাপস। ১৫ আগস্ট বিদেশে থাকার কারণে তারা এদিন বেঁচে যান।
অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, দক্ষিণের সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, শহীদ সেরনিয়াবাত, উত্তরের সহসভাপতি সাদেক খান, এম এ কাদের খান প্রমুখ।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest