প্রকাশিত: ৬:৩৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৫, ২০২৪
বিনোদন ডেস্ক : একের পরে এক হিট ‘আইটেম নাচ’ রয়েছে তার ঝুলিতে। কিন্তু বলিউডে নিজের পাকাপাকি জায়গা তৈরি করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল নোরা ফতেহিকে। পরপর বেশ কিছু কাজ থেকে প্রত্যাখ্যান পেয়েছিলেন তিনি। ভেঙে পড়েছিলেন নোরা। যার ফলে মানসিক স্বাস্থ্যও ব্যাহত হয়েছিল।
মুম্বাইয়ে গিয়ে এমন অনেকের সঙ্গে দেখা হয়েছে যারা কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য মোটেই সৎ ছিল না। বড় প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে যোগ পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে ভয়ংকর পরিস্থির মুখে ফেলেছেন অভিনেত্রীকে।
একটা সময় নোরার মনে হয়েছিল, অভিনয় জগতে কিছু করে উঠতে না পারলে বাড়ি ফিরে গিয়ে কলেজে ভর্তি হবেন। নোরা বলেন, ‘আমাকে মনোবিদের সাহায্য নিতে হয়েছিল। একের পরে এক কাজ থেকে প্রত্যাখ্যান পেয়েছিলাম। কেউ বলেছিল, আমি যথেষ্ট যোগ্য নই। কেউ বলেছিল, আমি নাকি পরবর্তী ক্যাটরিনা কাইফ হতে চাই। এসন শুনে ভয়ংকর পরিস্থিতি হয়েছিল।’
বহু মানুষকে বিশ্বাস করে প্রতারিত হয়েছিলেন নোরা। যশরাজের সিনেমার জন্য অডিশন দিয়ে প্রত্যাখ্যান পেয়েছিলেন তিনি। এই ঘটনার পরে এতটাই ভেঙে পড়েছিলেন, নিজের মোবাইল ফোন ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলেছিলেন।
অডিশন দেওয়ার পরে বেশ সন্তুষ্টই ছিলেন তিনি। নোরার ভাষায়, ‘আমি দারুণ অভিনয় করেছি। কাজটা পাবই, এমন আত্মবিশ্বাস ছিল।’
কিন্তু সেই আশা মোটেই পূরণ হয়নি। উল্টো অভিনয়ের জন্য সমালোচিত হয়েছিলেন। যশরাজের পক্ষ থেকে জানতে পেরেছিলেন, তিনি মোটেই ভালো অডিশন দেয়নি।
নোরা বলেন, ‘এটা শুনে আমি ভেঙে পড়েছিলাম। মনে আছে, নিজের মোবাইল ফোনটা ভেঙে ফেলেছিলাম। এত রাগ হয়েছিল, ফোন ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলেছিলাম।’
২২ বছর বয়সে ভারতে আসেন এই অভিনেত্রী। উদ্দেশ্য ছিল, মুম্বাইয়ের অভিনয় জগতে জায়গা করে নেবেন। ২০১৪ সালে ‘রোর: টাইগার অফ সুন্দরবনস’ সিনেমাতে প্রথম অভিনয় করেছিলেন নোরা। এরপর একাধিক আইটেম গানে কোমড় দোলাতে দেখা গেছে তাকে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest