প্রকাশিত: ৫:৪৫ অপরাহ্ণ, মে ৩১, ২০২৩
নূরুদ্দীন রাসেল :: সিলেটে শ্রবণশক্তি ফিরে পেলেন ৩৭ জন, যার অধিকাংশই শিশু। সিলেট এমএজি ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কক্লিয়ার ইমপ্লান্টের স্থাপনের মাধ্যমে তারা শ্রবণশক্তি ফিরে পান।
বুধবার ( ৩১ মে) দুপুরে সিলেট এমএজি ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এক সংবাদ সম্মেলন ও ইমপ্লাটি সমাবেশে এ তথ্য জানানো হয়। এ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন ওসমানি মেডিক্যাল কলেওজের নাক-কান-গলা বিভাগের প্রধান ডা. মনিলাল আইচ।
সভায় জানানো হয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সহযোগিতায় ঢাকার বাইরে সিলেটে কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয়। গত ২০২২ সালে ২৫ মে সিলেটে প্রথমবারের মতো জন্মবধির এক শিশুর কানে সফল অস্ত্রপচারের করা হয়। এ চিকিৎসা পদ্ধতি জটিল ও ব্যয়বহুল। এক একটি কক্লিয়ার ইমপ্লাট ডিভাইসের দাম ৬ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা। সম্পূর্ণ শ্রবণ প্রতিবন্ধি শিশুদের জন্য ব্যয়বহুর কক্লিয়ার ইমপ্লাট বিনামূল্যে বরাদ্দ প্রদান করা হয়। বর্তমানে ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৫ জন দক্ষ কক্লিয়ার ইমপ্লাট সার্জন আছে। যা এ প্রতিষ্ঠানে বিরাট অর্জন।
এমএজি ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভুঁইয়া বলেন, এ প্রকল্প কর্মসুচীর আওতায় অনেক শিশু স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছে। যে বাবা-মা তার প্রিয় সন্তানের মুখে কোনদিন মা-বাবা ডাক শুনতে পায়নি তারা তাদের জীবনে মা-বাবা ডাক শুনতে পেয়েছে। এটা বিরাট আনন্দের।
সভায় কক্লিয়ার ইমপ্লাট বিষয়ক তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
কক্লিয়ার ইমপ্লাট স্থাপনের এক বছর পূর্তিতে কেক কেটে উদযাপন করে উপস্থিত সুধীজন অতিথিরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এমএজি ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভাইস প্রিন্সিপাল ডা. মুজিবুল হক,ডিডি ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী, প্রজেক্ট ডাইরেক্টর ডা. নুরুল হুদা নাঈম ও ডা. নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest