প্রকাশিত: ৬:৫৫ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২৫
আফতাব চৌধুরী : চারদিক শুনশান। মনে হচ্ছিল, শহরটা জনমানবশূন্য। বিকেল গড়িয়ে সন্ধে নামল। অন্ধকার যেন আরও গ্রাস করল থমথমে পরিবেশকে। কোনও আলো জ্বলল না। অন্যদিন, ঝলমল করা আলোর ছটা যেন দিনের সূর্যকেও লজ্জা দেয়। নি®প্রদীপ, অন্ধকারে ডুবে থাকা শহরটার ছবি কল্পনা করতেও কষ্ট হয়। কেন না, ওখানে মানুষের জীবন চলে সময়কে বাজি রেখে। পৃথিবীর সেরা, নামডাকওয়ালা শহরগুলোর মধ্যে একবারে প্রথমদিকে এর জায়গা। পরে জানা গেল, সরকারিভাবে কারফিউ ঘোষণা করা হয়েছে। মানুষের রাস্তাঘাটে বেরোনোও নিষেধ। বন্ধ দোকানপাট, যান চলাচল। এরকম দমবন্ধ পরিবেশ কেন!
ওই শহরের মানুষের ঘড়িতে তখন সন্ধ্যা আটটা কি সাড়ে আটটা। বাইরে তাকালে তা বোঝা ভার, যেন গভীর রাত। ভয়ানক গর্জন শোনা গেল। ঝড়ের গোঙানি। সারি বাঁধা অতি আধুনিক নকশায় তৈরি আকাশছোঁয়া অট্টালিকাগুলোও কেঁপে উঠেছিল। বাইরে ঝড়ের তান্ডব, ঘন্টায় আশি মাইল বেগে বাতাস ছুটছে। পাশে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর। তাও ফুলেফেঁপে উঠেছে। আছড়ে পড়ল ঢেউ শহরটার বুকে। এক-আধাটা নয়, ঢেউয়ের মিছিল। দৃশ্যটা ভেবে মনে পড়েছিল কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কবিতার পঙক্তি, “মানুষকে তাড়া করছে পানি, ঠিক যেন লেলিহান আগুন।” বহুদিনে জমানো রোধ যেন হুড়মুড় করে একসঙ্গে বেরিয়ে পড়েছে। সত্যিই তাই।
পরে ক্রিস বলেছিলেন, আমি কখনো ভাবিনি জীবনে এরকম ছবি দেখতে হবে। তুলনাহীন। বহু কিছু শুধু নষ্টই করেনি। ধুয়ে-মুছে নিয়ে গেছে মহাসাগরের গভীরে। ক্রিস ক্রিস্টি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির গভর্ণর। ২৯ অক্টোবর ২০১২-র এই সন্ধ্যের তান্ডব হাড় হিম করে দিয়েছিল ওখানকার মানুষদের। শুধু নিউ জার্সি নয়, উত্তর আমেরিকার পূর্ব উপকূলের বেশিরভাগ শহরের বাসিন্দাদের অভিজ্ঞতা হয়েছিল ‘স্যান্ডি’র এই ভয়াবহতা। এর থাবা পড়েছিল উপকূল থেকে দূরে থাকা আমেরিকার মাঝামাঝি অঞ্চলের শহরগুলোতে। ঝড়ের সঙ্গে ২৫-৩০ ফুট উঁচু মহাসাগরের ঢেউ। ভাবতেই রীতিমতো গায়ে কাঁটা দেয়। আবহবিজ্ঞানীরা এই ঝড়ের নাম দিয়েছিলেন ‘স্যান্ডি’।
এই মহাদেশটা বছর সাতেক আগে দেখেছিল আরেক ভয়াবহ মহাসাগরীয় ঝড়। হ্যারিকেন ‘ক্যাটরিনা’। এর করাল গ্রাসে পড়েছিল আরও দক্ষিণের জায়গাগুলো। ফ্লোরিডা, মেক্সিকো উপসাগরীয় এলাকা। দীর্ঘ বছরের ইতিহাসে ক্যাটরিনা দাপট ছাপিয়ে দিয়েছিল অন্যসব ঝড়ঝঞ্ঝাগুলোকে।
শুধু আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন মহাদেশই স্বাক্ষী হচ্ছে এরকম দাপুটে ঝড়ের। আচমকাই ফুলেফেঁপে উঠছে সাগর, মহাসাগর। ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছে উপকূল এলাকায় থাকা মানুষদের ঘরবাড়ি, খেতখামার। সভ্যতাকে নিঃস্ব করে থামিয়ে দিচ্ছে এগিয়ে চলার পথ । প্রকৃতিতে ঝড়, ঢেউয়ের গর্জন নতুন কিছু নয়। প্রকৃতির নিয়ম মেনেই তা হয়, কিন্তু এই রাক্ষুসে চেহারা তো মানুষ কখনও দেখেনি। এক অভিনব রূপ।
মানুষের জ্ঞানগম্যি, চিন্তাভাবনা এখন তো কম নয়। বিজ্ঞান চর্চা আর প্রযুক্তি বেশ এগিয়েছে। একটা সময়ে সত্যিই মানুষ অসহায় ছিল, প্রকৃতির হালচাল বুঝে উঠতে পারত না। একুশ শতকে তা তো হবার কথা নয়। তবু কেন এত বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হয় সভ্যতাকে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, প্রকৃতিও এখন নাকি এক অচেনা পরিস্থিতির সামনে পড়েছে। আগে কখনও এরকম ছিল না। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আবহবিজ্ঞানী ট্রেনবার্থ। কলোরোডোর ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর অ্যটমসফেরিক রিসার্চ’-র গবেষক বিজ্ঞানী কেভিন ই ট্রেনবার্থ। ‘স্যান্ডি’-র পর তিনি বলেছিলেন, পৃথিবীর পরিবেশ পালটে গেছে। তাপমাত্রা আগের তুলনায় বেড়েছে, আবহমন্ডলে বেড়েছে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ। তার কারণেই ঝড়ের প্রকোপ এত বিধ্বংসী।
ট্রেনবার্থের মতকে না-মেনে উপায় নেই। পৃথিবীর বিভিন্ন মহাদেশের জলবায়ু নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। বিশেষজ্ঞরা কত শত তথ্য জোগাড় করেন। সেগুলো জানলে যে ধারণা হয়, তা ট্রেনবার্থের ভাবনার সঙ্গে পুরোপুরি মানানসই। এ রকম দু-একটা সমীক্ষার ফল জানলে বিষয়টা বুঝতে সুবিধা হয়।
পৃথিবীর সেরা ভূ-বিজ্ঞান সংস্থা হল ‘ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে’। তাদের করা সমীক্ষায় বলা হয়েছে, আবহাওয়ার চূড়ান্ত অবনতির ফল হল সমুদ্রতল ওপরে উঠে আসা। স্যান্ডি এবং ক্যাটরিনা। বিশেষ করে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের উপকূল এলাকার নীচু ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলগুলো বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। মেক্সিকো উপসাগর, মধ্য আটলান্টিক, উত্তর আলাস্কা, হাওয়াই-এর দ্বীপগুলো। এসব জায়গায় বাস করে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক মানুষ। সেখানকার মানুষদের নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপন্ন হয়ে পড়েছে। প্রাকৃতিক সম্পদগুলোর হালও তথৈবচ। এর প্রভাব স্বাভাবিকভাবেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় অর্থনীতিসহ অন্যান্য দিকগুলোর উপর পড়তে বাধ্য।
এ তো গেল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কথা। ইউরোপের দেশগুলো কী অবস্থায় আছে। ‘ইউরোপিয়ান এনভায়রনমেন্ট এজেন্সি’ এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই কাজ করতে গিয়ে তারা দেখেছেন, ইউরোপের দেশগুলোতে গড়পড়তা তাপমাত্রা সব জায়গাতেই বেড়েছে। দক্ষিণ ইউরোপে বৃষ্টির পরিমাণ কমেছে। উত্তর ইউরোপে তা আগের তুলনায় অনেক বেশি হয়েছে। তাপপ্রবাহ, বন্যা, খরা হচ্ছে ঘনঘন এবং অনেক তীব্রতর রূপে। তূষারে ঢাকা এলাকার পরিমাণ কমেছে। উত্তরমেরু, গ্রিনল্যান্ডের হিমবাহ গলছে। অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে থাকা এলাকার মানুষরা এই অবস্থার সঙ্গে খাপ খাওয়াবার চেষ্টা করছে। আরও পিছিয়ে পড়েছে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা এলাকার মানুষ। ইউরোপে অর্থনৈতিক বৈষম্য ভীষণ স্পষ্ট। জলবায়ুর পরিবর্তন ছাপ ফেলেছে মানুষের জীবন-জীবিকার উপর। এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া অসম্ভব হয়ে গেছে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের। ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে অর্থনৈতিক বৈষম্য আরও বাড়ছে।
‘ইন্টার গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর একদল বিশেষজ্ঞ সমীক্ষা করেছিলেন এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোতে। তাদের মতে, আবহাওয়ার নানারকম ভয়াবহ ঘটনা এবং উষ্ণতার বাড়বাড়ন্তে শস্যের ফলন অস্বাভাবিকভাবে কমেছে। জলাভাব এবং অনাহারের মতো পরিণতির ঝুঁকি বাড়ছে ভূ-খন্ড এবং সমুদ্রের জীবনজগতের মধ্যে স্বাভাবিক নির্ভরযোগ্য সম্পর্কও নষ্ট হচ্ছে। বাস্তুতন্ত্র বিপন্ন হতে বসেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মহামারির চেহারা নিচ্ছে ‘ডায়রিয়া’-র মতো রোগ। এতে বহু মানুষ মারা যাচ্ছেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নানারকম জলবাহিত রোগে মৃত্যুর সংখ্যা বহুগুণ বেড়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনই এর কারণ।
অন্যদিকে, ‘কানাডিয়ান মেটেরোলজিক্যাল অ্যান্ড ওসেনোগ্রফিক সোসাইটি’ তাদের দেশের সংসদে এক চিঠি দিয়েছেন। তাতে তাঁরা জলবায়ুর পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে ভয়ানক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কী জানিয়েছেন তাঁরা! বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের সামাজে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ে ভয়ানক ঝুঁকি রয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য দরকারি সবদিকগুলো এখন সংকটের মুখোমুখি।
এ থেকে বুঝতে অসুবিধা হয় না, পৃথিবীর অভিমুখ কোন দিকে। কোন পথে চলছে সমাজ, সভ্যতা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা, বিশেষজ্ঞারা কী ভাবছেন! ক’দিন আগেই শেষ হয়েছে দোহায়, ‘কাতার ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টার’-এ জাতিসংঘের জলবায়ু সংক্রান্ত পরিবর্তন-এর নানান দিক নিয়ে আলাপ আলোচনা। সারা পৃথিবীতে প্রায় ১৭ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছেন। আলোচনার মূল বিষয় ছিল কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মতো গ্যাসীয় উপাদান বাতাসে অস্বাভাবিক পরিমাণ বেেেড় যাওয়ায় পৃথিবীর আবহমন্ডলে তাপমাত্রা বাড়ছে। বিষয়টি নতুন কিছু নয়। ২০১১ সালে আফ্রিকার ডারবানে জাতিসংঘের এরকম এক আলোচনা হয়। সেখানকার বিষয়বস্তু ছিল পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি। ২০১০ সালেও হয়েছে জাতিসংঘের এই সম্মেলন মেক্সিকোর কানকুনে।
আলাপ-আলোচনার বিষয়বস্তুর কিন্তু কোনো হেরফের ঘটেনি। শুধুমাত্র তফাৎ ছিল সময়ের আর জায়গার। ১৯৯৭ সালে জাতিসংঘের এরকমই এক সম্মেলনে এক চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছিল। সেই চুক্তি অনুযায়ী ইউরোপ এবং আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত দেশগুলোর কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মতো গ্যাসীয় উপাদানের নির্গমন কমানো উন্নয়নশীল দেশগুলোর এ-কাজে সাহায্য করার কথা। ওই চুক্তি ‘কিয়োটা চুক্তি’ নামে পরিচিত।
কিন্তু ১৯৯৭-র পরে এতগুলো বছর কেটেছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়েই ছলেছে। আর কার্বন-ডাই-অক্সাইড জাতীয় উপাদানের মাত্রা বায়ুমন্ডলে স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। দোহা সম্মেলনের হিসাব অনুযায়ী, ২০০০-২০১১সালের মধ্যে বায়ূমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মোট বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। কী ভয়ঙ্কর হিসাব। দোহায় উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞানী ক্যানাডেল। অষ্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিজ্ঞান সংস্থা, ‘কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশেন’-এর বিজ্ঞানী পেপ ক্যানাডেল। তাঁর মতে, এই হারে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়লে বাইশ শতকের শুরুতে এর মান হবে এখনকার তুলনায় চার ডিগ্রি বেশি।
বায়ুমন্ডলে এই তাপমাত্রায় মানুষ কীরকম আছে, তার আরও খবর রয়েছে। প্রতিবছর পৃথিবীতে বায়ুদূষণের কারণে মারা যায় আট/দশ লক্ষ মানুষ। পানীয়জলের অভাবে ডায়রিয়ার মতো রোগে মারা যায় ১৮/২০ লক্ষ, অপুষ্টির কারণে ৩৫/৩৬ লক্ষ এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ৬০/৭০ হাজার। এই গড় হিসাব দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। প্রতিটি হিসাব কিন্তু ক্রমাগত বাড়ছে।
এ পৃথিবী কোথায় পৌঁছাবে! এখন সবকিছু যে আটকে পড়েছে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনের সমস্যার কারণে। কিন্তু এ কার্বন-ডাই-অক্সাইড তৈরি হচ্ছে কেন? সে কথাই বলেছে ‘জিওলজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডন’-র এক প্রতিবেদন। ২০১০ সালে। তাঁদের মূল বক্তব্য হল আগের শতকে অনিয়ন্ত্রিত জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথেচ্ছ ব্যবহার হল আসল কারণ। পৃথিবীর সীমিত ভূ-খন্ডে যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, তার চাহিদা মেটাতে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। একথা বুঝতে অসুবিধা হয় না। সহজেই উপলব্ধি করা যায়। এশিয়া মহাদেশের সমীক্ষার প্রতিবেদনেও একই মত পাওয়া যায়। তাঁদের ভাবনায় চটজলদি নগরায়ণ, শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের তাগিদ পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর ভয়ানক চাপ সৃষ্টি করে চলেছে। তার পরিণতি হল জলবায়ুর এই অস্বাভাবিক দশা।
মনে হয়, পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনে ‘ কার্বন-ডাই-অক্সাইডে’র মাত্রা নিয়ে আলাপ-আলোচনার সঙ্গে অন্য কিছু দিকও ভাববার প্রয়োজন, বিশেষ করে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিকল্পনার দীর্ঘমেয়াদি দিকগুলো। যদিও বিশ্বজোড়া মূল্যহীন, ভোগবাদসর্বস্ব এক মোহময় সংস্কৃতির ফাঁদে এ-কাজ ভয়ানক কঠিন। তবু তা ভাবতে হবে। কারণ, ভবিষ্যতে সুন্দর পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রাখতে সেটাই হল একমাত্র পথ যার কোন বিকল্প নেই।
লেখক : সাংবাদিক ও কলামিষ্ট।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest