প্রকাশিত: ৮:১৭ অপরাহ্ণ, মে ১৭, ২০২৫
সাইফুল ইসলাম শিহাব : বাংলাদেশের উত্তর পুর্ব সীমান্তে জকিগঞ্জ উপজেলা। তিন পাশে ভারত ও একপাশে কানাইঘাট ও বিয়ানীবাজার উপজেলা। ভারত থেকে নেমে আশা বরাক নদীর মোহনা থেকে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর উৎপত্তি। কুশিয়ারা নদীর ২২ কিলোমিটার সীমান্ত নদী। বারঠাকুরী ইউনিয়নের আমলসীদ থেকে বিরশ্রী ইউনিয়নের লক্ষীবজার পর্যন্ত সীমান্ত নদী।
আমলসীদ থেকে শুরু করে লক্ষী বাজার পর্যন্ত কুশিয়ারা নদীর বেড়ীবাঁধ ভাংগনের কারণে প্রতি বছর হাজার হাজার একর ফসলি জমি ও বাড়ি ঘর নদী গর্বে বিলিন হয়েছে, এবং সাধারণ মানুষ ভিটামাটি হারিয়ে পথে বসেছে। ১৯৯১ সালের পর থেকে কুশিয়ারা নদীর বেড়ীবাঁধ ভাংগনে সরকার কিছু প্রদক্ষেপ নিয়েছে। সীমান্ত নদীর ২২ কিলোমিটার এর মধ্যে বেশির ভাগ জায়গায় ভাংগন রুধ করা হয়েছে।
কিন্তু জকিগনঞ্জ সদর ইউনিয়নের লালগ্রাম,ফেউয়া,সেনাপতিরচক,রারাই,মুমিনপুর, মানিক পুর, বাখরশাল ষরিসা,শষ্যকুড়ী,ছবড়িয়া পর্যন্ত,কোন তেমন কোন প্রদক্ষেপ গ্রহন করা হয়নি, কিন্তু গত ১৬/১৭ অর্থ বছরে জকিগঞ্জের রারাই, সেনাপতিরচক ও মানিক পুর গ্রামে ভাংগনে কিছু টাকা বরাদ্দ হলে কচ্ছপ গতির কাজের কারণে সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত হাজার হাজার ফসলি জমি বসতবাড়ি হারাচ্ছে। কুশিয়ারা নদীর বেড়ীবাঁধ ভাংগন অভ্যাহত থাকলে বাংলাদেশের মানচিত্র কিছুটা পরিবর্তন হয়ে যাবে, তাই কুশিয়ারা নদীর বেড়ীবাঁধ ভাংগন রুদে জরুরি প্রদক্কেপ প্রয়োজন।
লেখক : সাইফুল ইসলাম শিহাব, কলামিস্ট ও ব্যবসায়ী।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest