এসময় বক্তারা বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা গ্রাহকদের সেবা না দিয়ে উল্টো লুটপাট শুরু করেছে। অযৌক্তিক বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটার স্থাপন করে হয়রানি করা হচ্ছে। আগে যেখানে এক মাসে ১ হাজার টাকা বিল আসত, বর্তমানে প্রি-পেইড মিটারে এখন বিল আসছে ১৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ অযৌক্তিক বিদ্যুতের বিল আসার ব্যাপারে বার বার বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সমাধান হচ্ছে না।
বক্তারা আরও বলেন, বর্তমানে প্রি-পেইড মিটারে আগের মিটারের চেয়ে প্রায় আড়াইগুণ বেশি বিল নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া মিটার ভাড়া আগের চেয়েও চারগুণ। বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ থাকলেও মিটার থেকে টাকা কাটা হয়। একাধিকবার কার্ড ক্রয়ের ঝামেলা পোহাতে হয় এবং হঠাৎ মিটার লক হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এই অযৌক্তিক প্রি-পেইড মিটার ও গ্রাহকদের হয়রানি বন্ধ না করলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
কামরুল হাসান শাহীনের সভাপতিত্বে ও আনোয়ার হোসেনের পরিচালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন এলাকার বাসিন্দা নুরুল ইসলাম, মাহতাব উদ্দিন, সাদিকুর রহমান সাদিক, মনা মিয়া ও ইছন মিয়া প্রমুখ।