প্রকাশিত: ৯:১১ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ৮, ২০২৩
বিনোদন ডেস্ক : আবারও বিপাকে ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। এবার আলোচনায় রয়েছে তার মালিকানাধীন জিম। ভারতের মধ্যমগ্রামের এক মলে ‘দ্য ফিটনেস এম্পায়ার’ নামের একটি জিম খুলেছিলেন তিনি বছর দুয়েক আগে। এবার সেই জিম নিয়ে ঝামেলা গড়াল থানা পর্যন্ত। শ্রাবন্তীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, জিম ট্রেনিংয়ের নামে টাকা তুলে জিম বন্ধ করে দিয়েছেন তিনি। যার ফলে বিপাকে পড়েছেন জিম-ট্রেনিরা।
হাজার হাজার টাকা দিয়ে ওই জিমে ভর্তি হলেও এখন সেই জিমে ঝুলছে তালা। চলতি বছরের গোড়ার দিকে ওই মাল্টিজিমের তরফে একটি বিজ্ঞাপন বের করা হয়। এমনকি দেওয়া হয় আকর্ষণীয় সব অফার। বলা হয়, বছরে ১৮ হাজার টাকার জায়গায় যদি একবারে সাড়ে সাত হাজার টাকা দেওয়া হয় তবেই জিমে ভর্তি নেওয়া হবে। এ লোভনীয় অফার পেয়ে অনেকেই সেই জিমে ভর্তি হন। কিন্তু অভিযোগকারীদের দাবি, ভর্তি হওয়ার পরেই নাকি তাদের বলা হয়, চার হাজার টাকার বিনিময়ে ব্যক্তিগত ট্রেনার রাখতে হবে। এরই পাশাপাশি হঠাৎ করেই দোল-হোলির জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় শ্রাবন্তীর এ জিম।
মধ্যমগ্রাম থানায় জিমের মালিকদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগপত্রে তারা বলেন, ‘পুরো বছরের জন্য আমরা জিম প্যাকেজের টাকা দিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তা খোলার কোনো লক্ষণ দেখছি না। আমরা আমাদের টাকা ফেরত চাই। আমাদের অনুরোধ আপনারা যদি দয়া করে এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেন, তবে ভালো হয়।’
অভিযোগপত্রের সঙ্গে জিমে টাকা জমা দেওয়ার বিল থেকে যাবতীয় অফিসিয়াল নথিও জমা দিয়েছেন তারা। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টিভিনাইন বাংলা যোগাযোগ করেছিল শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা জিনিসের একটা সময় থাকে। যারা নাম নথিভুক্ত করেছেন, তারা নিশ্চয়ই সময়মতো সবকিছু পেয়ে যাবেন। নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে। তার জন্যই এ জিমটা বন্ধ করা হয়েছে। আমি এতটাই আমার কাজ নিয়ে ব্যস্ত যে ওদিকে সময় দিতে পারছি না। কিন্তু যারা যারা টাকা দিয়েছেন, তারা নিশ্চয়ই তাদের টাকা পেয়ে যাবেন।’




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest