প্রকাশিত: ২:০০ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৭, ২০২২
অনলাইন ডেস্ক : নাম তার জয়েস ডিফাউ। বর্তমানে বয়স ৯০ বছর। সেই ১৯৫১ সালে অর্থনীতিতে স্নাতক হতে কলেজে ভর্তি হন তিনি। অবশেষে ৭১ বছর পর মিলল সেই ডিগ্রি।
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্দান ইলিনয়িস ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রি পান তিনি।
জানা গেছে, যখন কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন তখন তার পুরো নাম ছিল জয়েস ভায়োলা কেন। অর্থনীতিতে স্নাতক হতে হওয়ার জন্যই তিনি কলেজে ভর্তি হন। পড়াশোনাও এগিয়ে চলছিল। কিন্তু সাড়ে তিন বছর কলেজে পড়ার পর মাঝপথে তাকে কলেজ ছেড়ে দিতে হয়।
১৯৫৫ সালে বিয়ে করে নেন জয়েস। তারপর আর পড়া হয়নি। পাওয়া হয়নি অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রিও। বেশ কয়েক বছর সংসার করার পর জয়েসের স্বামী মারা যান। ততদিনে তিনি তিন সন্তানের জননী। আবার বিয়ে করেন জয়েস। দ্বিতীয়পক্ষে তার আরও ৬ সন্তান জন্ম নেয়। তাদের মধ্যে ছিল দু’জোড়া যমজ সন্তানও।
সময় পেরিয়েছে। জয়েসের নাতি-নাতনির সংখ্যা এখন ১৭। তাদের ছেলেমেয়ের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। সব মিলিয়ে তার এখন ৪১ জনের পরিবার।
বিয়ে, সংসারের চাপে পড়ে পড়াশোনা সম্পূর্ণ করতে পারেননি জয়েস। কিন্তু মনে মনে অধরা স্বপ্ন ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছা রয়েই গিয়েছিল। ২০১৯ সালে জয়েস ফের কলেজে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। স্নাতকের কোর্সটি তিনি সম্পূর্ণ করতে চেয়েছিলেন। বৃদ্ধার পাশে দাঁড়ায় তার পরিবার। একই কলেজে আবার তিনি ভর্তি হন। অনলাইনে চলে ক্লাস। অবশেষে ৯০ বছর বয়সে এসে জয়েসের শিক্ষা সম্পূর্ণ হল।
মঞ্চে উঠে অজস্র হাততালির মাঝে নিজে হেঁটে গিয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন তিনি। তারপর সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন স্বপ্ন ছোঁয়ার অনুভূতির কথা।
আগামী প্রজন্মের উদ্দেশে তার বার্তা, “জীবনে উত্থানপতন থাকবেই। তবে কোনও কাজ যত কঠিনই হোক, কখনও হাল ছাড়া উচিত নয়।” সূত্র: সিএনএন




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest