প্রকাশিত: ১১:৩৭ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ২৯, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক : গত রবিবার সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের এক আবাসিক চিকিৎসকের রোগীর আত্নীয় ও বন্ধুকে লাথি মারার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিও টি প্রকাশ্যে আসার পর চরম ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠে। তবে সেই চিকিৎসকের দাবি অশোভণ আচরণ ও গালি দেওয়ায় মেজাজ হারান তিনি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায় কর্তব্যরত ডাক্তারকে কিছু একটা বলায়, রোগীর ভাইকে মারতে তেরে যান ডাক্তার। ভিডিওতে সেই যুবককে লাথি মারতেও দেখা যায়।
ঘটে যাওয়ার এই বিষয়টির বিবরণ দেন ভুক্তভোগী রোগী জোবেল আহমেদ ও তার বন্ধু জুবায়ের বলেন, ‘এপেন্ডিসাইটিস এর ব্যাথা উঠায় ডাক্তারকে ডাক দিলে ডাক্তার আসছেন বলে ইমার্জেন্সি অন্য একটি রোগী দেখতে আরেকটি ওয়ার্ডে চলে যান। পরবর্তীতে ডাক্তার আসার পর আবার যখন আমি ডাক দেই তিনি বলেন এই ভাবে ডাকছেন কেনো। আমি বললাম স্যার বলেই তো ডাকলাম পরবর্তীতে ডাক্তার ক্ষেপে গিয়ে থাপ্পর ও লাথি দেন।’
এ বিষয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রুবেল আহমেদ বলেন, ‘রোগীর এটেন্ডেস ডাক্তার ডা. তনয়কে ডাকার ভঙিটা ভালো ছিলো না আর পরবর্তীতে যখন ডাক্তার তনয় ফিরে আসে তখন তাকে গালাগালি করলে তখন মেজাজ হারিয়ে ফেলেন এবং এই ঘটনা ঘটে।’
অভিযুক্ত ডা. তনয় জানান, ‘অশোভণ আচরণ ও গালি দেওয়ায় মেজাজ হারান তিনি। পরবর্তীতে রোগীর গার্ডিয়ানের কাছে গিয়ে সব কিছু বুঝিয়ে বললে তারা বিষয়টা বুঝতে পারেন। এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।’
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডেপুটি ডাইরেক্টর সৌমিত্র চক্তবতী বলেন, ‘বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। এ ঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা ৭ কর্মদিবসে রিপোর্ট দিবেন।’




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest