প্রকাশিত: ৯:১৩ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৫
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামি বিপ্লবের ৪৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে দেশব্যাপী সমাবেশ করেছে ইরান। দিনটি উদযাপন করতে তেহরানের আজাদি স্কয়ার এবং অন্যান্য শহরে বিপুল জনতা রাস্তায় নেমে আসে।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুষ্ঠানের আগে এক বিবৃতিতে ঐক্য ও স্বাধীনতার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে জনগণকে সমাবেশে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল।

১৯৭৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারিকে ইসলামি বিপ্লবের চূড়ান্ত দিন হিসেবে চিহ্নিত করে ইরান। এর মধ্য দিয়ে মার্কিন সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির শাসনের অবসান ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামী প্রজাতন্ত্র।
আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে বিপ্লবের ফলে ইরানের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে। যার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করা।
বিপ্লবের পর থেকেই পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি এবং আঞ্চলিক প্রভাব কমানোর জন্য একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
সোমবার তেহরানে জনতা পতাকা নেড়ে এবং স্লোগান দিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। কেউ কেউ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এবং ২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত কাসেম সোলেইমানির ছবি সম্বলিত ব্যানার বহন করেন।
তাসনিম নিউজ এজেন্সির সংবাদ অনুসারে, ইরানের ১৪০০ হাজারের বেশি শহর-অঞ্চলে এবং ৩৮ হাজার গ্রামে র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শত শত বিদেশি অতিথিও ইরান ভ্রমণ করেছেন বলে জানা গেছে।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ১০ ফেব্রুয়ারির সমাবেশ ইরানি জনগণের ঐক্য ও সম্প্রীতির বহিঃপ্রকাশ এবং স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও নিরাপত্তার মূল্যবান উত্তরাধিকার রক্ষায় জাতীয় ইচ্ছার প্রতিফলন। এটি এই ভূমির মহৎ সন্তানদের ত্যাগ ও উৎসর্গের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে।
এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৪৬ বছরে ইরাকের সঙ্গে আট বছরের ‘আরোপিত যুদ্ধ’, সন্ত্রাসবাদ, নাশকতা, অবৈধ বিদেশি হস্তক্ষেপ, অন্যায্য নিষেধাজ্ঞা এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপসহ অসংখ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছে ইরান। এই বিধিনিষেধ সত্ত্বেও তেহরান স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং অন্যান্য দেশের সাথে সহযোগিতার উপর জোর দেওয়া অব্যাহত রেখেছে।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest