প্রকাশিত: ১:০১ অপরাহ্ণ, জুন ৫, ২০২৩
বিনোদন ডেস্ক : গত বছরের শেষ এবং চলতি বছরের শুরুর দিন থেকেই বিচ্ছেদের সুর বাজছিল আলোচিত তারকা দম্পতি শরিফুল রাজ ও পরীমণির সংসারে। তবে মাঝে কিছুটা মিটমাটের আভাস পাওয়া গেলেও নিভু নিভু সেই আগুনে যেন আবারও ঘি ঢেলে দিয়েছে গত সোমবার (২৯ মে) দিবাগত রাতে ফাঁস হওয়া কিছু ভিডিও ও স্থিরচিত্র। এরপর থেকে রাজ-পরীর সংসারে ভাঙনের সুর আরও স্পষ্ট হয়েছে।
এবার রাজের বিরুদ্ধে বিয়ের কাবিননামা ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তুললেন পরী। রোববার (৪ জুন) সন্ধ্যায় একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পরীমণি বলেন, ‘আপনারা হয়ত জানেন না, গত মার্চের শেষ সপ্তাহে আমাদের বিয়ের কাবিননামা ছিঁড়ে ফেলে রাজ। শুধু ছেঁড়া বললে ভুল হবে, ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলে। তখন সে বলেছিল, এ বিয়ে সে মানে না। আপনারাই বলুন কী হস্যকর একটা কথা! কাবিনামা ছিঁড়লেই কি বিয়ে ভেঙে যায়। এতো কিছুর পরেও আমি তার সঙ্গে কন্টিনিউ করার চেষ্টা করেছি।’
নিজের অতীত নিয়েও কথা বলেন পরীমণি। স্বীকার করেন যে, তার অতীত সুখকর ছিল না। তবে তিনি সবকিছু ভুলে সংসার করতে চেয়েছিলেন। তার কথায়, ‘এটা সত্যি আমার আতীত খুব একটা সুখকর না। এতো কিছুর পরেও আমি রক্ত-মাংসের মানুষ। অন্তত, সন্তানের মুখের দিকে চেয়েও সংসারের প্রতি আস্থা রেখেছিলাম। সেটাও আর হয়ে উঠল না।’
সংসার টিকিয়ে রাখার জন্য রাজের হাত-পাও ধরেছেন বলে জানান পরীমণি। তার দাবি, ‘অনেক চেষ্টা করেছি রাজের সঙ্গে এক ছাদের নিচে থাকতে। কিন্তু তা আর হলো না। এরপরও আমি তাকে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি, হাত-পা ধরেছি। কিন্তু রাজ আমার সাথে থাকতে চায় না। যাওয়ার আগে আমার চরিত্র নিয়ে কথা বলে গেছে। আমাকে নিয়ে যে কথাগুলো তুলল, তার প্রমাণ যেন অবশ্যই সে দেয়।’
এর আগে গত ২৯ মে মধ্যরাতে রাজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ক্লিপ ফাঁস হওয়ার পর থেকে পরীর সঙ্গে জটিলতা প্রকাশ্যে এসেছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন পরীমণি ও শরিফুল রাজ। মাত্র সাত দিনের পরিচয়ে তারা বিয়ে করেছিলেন। ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি সেই খবর প্রকাশ্যে আনেন তারা। একই দিন সন্তানধারণের বার্তাটিও দেন এ দম্পতি। এরপর ২২ জানুয়ারি পারিবারিক আয়োজনে বিয়ে সারেন। একই বছরের ১০ আগস্ট তাদের ঘর আলো করে এসেছে পুত্রসন্তান শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest