প্রকাশিত: ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১৯, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক : শীতকালে বাতাসের দূষণ বেড়ে যাওয়ায় মানুষের মধ্যে চোখ জ্বালা, গলা চুলকানো, মাথাব্যথা এবং ক্রমাগত কাশি সহ নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। যদিও এই সমস্যা সাধারণ মানুষের জন্যই অসুবিধাজনক, গর্ভবতী নারীদের জন্য তা আরও বেশি উদ্বেগজনক। দূষিত বাতাস ভ্রুণের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং মা’র স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
গর্ভাবস্থায় দূষণের প্রভাব:
১. অকাল প্রসবের ঝুঁকি বাড়ায়: PM2.5 ও PM10-এর মতো ক্ষুদ্র কণা রক্তে প্রবেশ করে প্রদাহ ও স্ট্রেস হরমোন বৃদ্ধি করে, যা অকাল প্রসবের সম্ভাবনা বাড়ায়। অকাল জন্ম নেওয়া শিশুরা দীর্ঘমেয়াদে শ্বাসকষ্ট ও বিকাশজনিত সমস্যায় ভুগতে পারে।
২. শিশুর কম ওজন: দূষণ ভ্রুণের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে। এর ফলে জন্মের সময় শিশু কম ওজনের হতে পারে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বিকাশে সমস্যা তৈরি করে।
৩. গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ: দূষিত বাতাস রক্তনালীর ক্ষতি করতে পারে এবং রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে পারে। এর ফলে প্রিক্ল্যাম্পসিয়া বা গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে, যা সময়মতো চিকিৎসা না নিলে জীবনহানি ঘটাতে পারে।
৪. গর্ভপাতের ঝুঁকি: বিশেষ করে গর্ভাবস্থার প্রথম মাসে দূষণ শারীরিক ও হরমোনাল ভারসাম্যকে প্রভাবিত করে, যার ফলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৫. মায়েদের শ্বাসকষ্ট: হরমোন পরিবর্তনের কারণে গর্ভবতী নারীর ফুসফুসের ক্ষমতা কমে যায়। দূষিত বাতাস ব্রঙ্কাইটিস ও হাঁপানি বাড়াতে পারে এবং অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে, যা মা ও শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest