প্রকাশিত: ১০:৩৫ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ২২, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক : জরুরী ভিত্তিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ফেঞ্চুগঞ্জ থানাধীন হাকালুকি হাওয়ারের পশ্চিমাংশে জড়ি নদীতে অবৈধভাবে ফুতে রাখা চায়না বোমা জাল, চায়না ম্যাজিক জাল সমূহ জব্দ ও ধ্বংস করে দেশীয় মাছের বংশ রক্ষা করার জন্য আবেদন করেন মৎস্যজীবি আব্দুল হক ।
সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় যত্রতত্র অবৈধ চায়না ম্যাজিক (দুয়ারি) জালের ব্যবহার দীর্ঘদিনের। মাছ সহ অন্যান্য জলজ প্রানী, সাপ ব্যাং কোন কিছুই এ জাল থেকে নিস্তার পায় না। এবার ম্যাজিক জালের সাথে যোগ হয়েছে বোমা জাল নামের আরেক জাল। এই জাল নদী জুড়ে পানির তলদেশে বসিয়ে রাখা হয় যে কারনে চায়না ম্যাজিক জালের মত এ জাল থেকেও নিস্তার নেই মাছ সহ অন্যান্য জলজপ্রানীর।

এসব জাল রুখতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে সিলেট জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছেন পিটাইটিকর গ্রামের মৎস্যজীবি আব্দুল হক নামের এক ব্যক্তি।
তিনি আবেদনে উল্লেখ করেন, হাকালুকি হাওরের পশ্চিমাংশ জুড়ি নদীতে এসব জাল ব্যবহার করে মাছে বংশ ধ্বংস করা হচ্ছে।
জরুরী ভিত্তিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ব্যবস্থা নিতে। তিনি আবেদনে জাল ব্যবহারে জড়িত একাধিক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করে বলেন, এসব জাল হাওর থেকে বের হওয়া সকল মাছ আটকে দেয়। মাছ আর নদীতে আসতে পারে না। এ কারনে পিটাইটিকর, ছত্তিশ,বাঘমারা গ্রামের প্রায় ১০হাজার মৎসজীবি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
মৎস্যজীবি আব্দুল হক আরো বলেন,ম্যাজিক জাল ফেঞ্চুগঞ্জ থানাধীন হাকালুকি হাওয়র থেকে প্রবাহিত জুড়ি নদীর প্রবেশ মুখে ফুতে রেখেছে। চায়না বোমা জাল ও চায়না ম্যাজিক জালের বৈশিষ্ট্য হলো জালটি নদীর একপাশ থেকে অপর পাশ পর্যন্ত নদীর তলদেশে সেটআপ হয়ে যায়। তখন নদীর তলদেশ দিয়ে মাছ, কাকড়া এমনকি সাপ বিচ্ছু অর্থাৎ নদী দিয়ে যাহাই কিছু আসুক না কেন তাহা জালে ঢুকবেই। এতে মাছের বংশ ধ্বংস হচ্চে এবং অন্যান্য জলজ প্রানীও বিলিন হচ্ছে। বিবাদীগণ পেশায় চুর ও ডাকাত প্রকৃতির। তারা মৎস্যজীবি নয়। তাদের এহেন কর্মকান্ডের কারনে আমার মত মৎস্যজীবি সম্প্রদায়ের লোক সারা বছর মাছ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হবে। জুড়ি নদীতে এবং কুশিয়ারা নদী মাছ আসবেনা। কারণ হাকালুকি হাওয়রের সাথে জুড়ি নদী এবং কুশিয়ারা নদী সংযুক্ত। আমি সহ অন্যান্য মৎস্যজীবিগণ এই বিষয়ে বার বার উপজেলা মৎস অফিসারকে অবহিত করলেও তিনি কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেন নাই। তাই তিনটি গ্রামের লোকজনের পরামর্শে আপনার দ্বারস্থ হইতে বাধ্য রহিলাম।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest