প্রকাশিত: ১২:২৫ অপরাহ্ণ, আগস্ট ২৫, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক : সিলেটের সাদাপাথর থেকে লুণ্ঠিত পাথর উদ্ধারে আজ থেকে অ্যাকশনে নামছে প্রশাসন। প্রশাসনের দেওয়া ৩দিনের আল্টিমেটাম শেষে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) থেকে শুরু হবে এই চিরুনি অভিযান।
জানা গেছে, অবৈধভাবে উত্তোলিত ও মাটিচাপা দিয়ে লুকানো পাথর শনাক্ত ও উদ্ধার। অবৈধ পাথর ব্যবসায়ী, দখলদার ও সংশ্লিষ্ট সিন্ডিকেটের সদস্যদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা। উদ্ধার করা পাথরগুলোকে প্রকৃত অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়া এবং পর্যটনকেন্দ্রগুলোর স্বাভাবিক পরিবেশ পুনরুদ্ধার করতে এই অভিযানে অংশ নেবেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর যৌথ বাহিনী। এসব ঘটনার প্রেক্ষিতে অবশেষে কঠোর অবস্থান নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিন মিয়া জানান, প্রশাসনের চিরুণি অভিযানের ভয়ে লুটকৃত সাদাপাথর স্বেচ্ছায় ফেরত দেওয়া অব্যাহত রয়েছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে যৌথবাহিনীর অভিযানে জব্দ ও ব্যবসায়ীদের স্বেচ্ছায় ফেরত দেওয়া পাথর রয়েছে। এর মধ্যে এখনো বিভিন্ন স্থানে জব্দ করা সাড়ে ১১ লাখ ঘনফুট পাথর রয়েছে। সাদাপাথর সংলগ্ন ভোলাগঞ্জ ১০ নম্বর ঘাটে এখন পর্যন্ত সাড়ে ১৩ লাখ ঘনফুট পাথর এসেছে। জব্দকৃত পাথরের পাশাপাশি অনেক ব্যবসায়ী স্বেচ্ছায় এখানে পাথর ফেলে যাচ্ছেন। এর মধ্যে সাড়ে ৬ লাখ পাথর প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১০ নম্বর ঘাটে ৭ লাখ ঘনফুট ও বিভিন্ন স্থানে সাড়ে ১১ লাখ ঘনফুট পাথর রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এগুলো এনে সাদাপাথর পর্যটন কেন্দ্রে প্রতিস্থাপন করা হবে।
সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেটভিউকে বলেন, ‘প্রশাসনের দেওয়া ৩দিনের আল্টিমেটাম সোমবার শেষ হয়েছে। ৩দিনের আল্টিমেটাম শেষ হয়েছে আজ মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সিলেটের লুণ্ঠিত সাদাপাথর উদ্ধারে প্রশাসনের চিরুনি অভিযান পরিচালিত হবে। পাথর লুটে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোরভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তারা কাউকে রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাব বিবেচনায় ছাড় দেবে না। যারাই প্রকৃতির ক্ষতি করেছে, তাদের বিচার হবে।’




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest