প্রকাশিত: ১২:১৪ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২২, ২০২২
নিউজ ডেস্ক : মোটরসাইকেলের চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরা আছে এমন স্থানে পার্ক করার অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
শনিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অনুরোধ জানান ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
এর আগে শুক্রবার চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সীগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ চুরির সঙ্গে জড়িত দুজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি গুলশান বিভাগ।
গ্রেফতাররা হলেন- মো. খালেক হাওলাদার ওরফে সাগর আহম্মেদ (৪৮) ও মো.জিসান আহমেদ ওরফে সম্রাট (২২)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেফতারের পর তাদের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আজ প্রেস ব্রিফিংয়ে আসেন ডিবিপ্রধান হারুন।তিনি বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্যপ্রযুক্তি সহায়তায় মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার খালেকের নামে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা হয়েছে বিভিন্ন থানায়। খালেক গত আট বছরে ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল ঢাকা থেকে চুরি করে চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলায় বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করেছেন।গ্রেফতাররা ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পার্কিংয়ে থাকা মোটরসাইকেল কৌশলে মাস্টার চাবি দিয়ে লক খুলে চুরি করে নিয়ে যান।
হারুন বলেন, আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মোটরসাইকেল চালান তারা যেন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সময় একটু লোকালয় দেখে বা সিসিটিভি ক্যামেরা আছে ওইসব এলাকায় যেন পার্কিং করেন। তাহলে মোটরসাইকেল চুরি কিছুটা রোধ করা যাবে।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, সিসিটিভি আছে এমন এলাকায় মোটরসাইকেল চুরি হলেও আমরা ফুটেজ দেখে তা বের করে ফেলতে পারব। এ ছাড়া আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মফস্বল এলাকায় এই মোটরসাইকেলগুলো কেনেন, তারা কেনার আগে যেন কাগজপত্রগুলো বিআরটিসি থেকে যাচাই করে নেন। অন্যথায় যিনি কিনবেন চোরাই মোটরসাইকেল বা যার বাসা থেকে উদ্ধার করা হবে তারাও সেই চোরাই মামলার আসামি হবেন।
যেসব মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে এগুলোর সঠিক কাগজ নিয়ে আসলে যাচাই করে তাদের দিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানান হারুন।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest