প্রকাশিত: ২:৩৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৯, ২০২২
বিনোদন ডেস্ক : ঢাকাই সিনেমার আলোচিত-সমালোচিত অভিনেত্রী মুনমুন। ‘মৌমাছি’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। এরপর ১৯৯৭ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত টানা কাজ করেন সিনেমায়। কিন্তু পরবর্তীত অশ্লীলতার তকমা উঠে আসে এই নায়িকার বিরুদ্ধে।
২০০৩ সালের পরে সিনেমায় অনিয়মিত হয়ে পড়েন মুনমুন। তবে ক্যারিয়ারের শুরুতে মাত্র ছয় বছরে ৮০টির মতো সিনেমায় দাপটের সঙ্গে কাজ করেন তিনি। কিন্তু শেষ বিশ বছরে মাত্র কয়েকটি সিনেমায় দেখা যায় তাকে।
২০১৯ সালে হারুন-উজ-জামান পরিচালিত ‘পদ্মারপ্রেম’ সিনেমায় দেখা যায় তাকে। কিন্তু সেই সময় তাকে নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয়নি কোনো মাধ্যমে। তবে এবার দীর্ঘদিন পর আলোচনার জন্ম দিলেন তিনি। গত ১৪ অক্টোবর মুনমুন অভিনীত ‘রাগী’ সিনেমা মুক্তি পায়। এতে খল চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই চিত্রনায়িকা।
দীর্ঘদিন পরে পর্দায় কামব্যাক করলেও এখনো ‘অশ্লীল সিনেমার নায়িকা’ কথাটি নিয়ে প্রায়ই আলোচনা-সমালোচনা হয়। এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন মুনমুন। সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, যেই সময়ের কথা বলা হচ্ছে, সেই সময় আমার নামে দর্শকরা হলে আসতেন। দর্শকরা জানতেন, মুনমুন একজন অ্যাকশন নায়িকা, অভিনয়-ফাইট ও নাচে ভালো। এ জন্য আমার সিনেমা দেখার জন্য হলে দর্শক ভিড় করতেন।
অশ্লীলতার বিষয়ে তিনি বলেন, ১৯৯৬ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কাজ করেছি, সেই সময় সিনেমায় অশ্লীলতা সেভাবে ছিল না। ২০০৬ বা ২০০৭ সাল থেকে অশ্লীলতার জোয়ার ছিল। তত দিনে চলচ্চিত্র থেকে আমি সরে আসি। আর আমি যেই সময়ে (১৯৯৬-২০০৩) কাজ করেছি, সেই সময়ের সিনেমা দেখেন, কোথাও অশ্লীলতা নেই।
কোনো হট পোশাক পরেছি, খোলামেলা পোশাক পরেছি— প্রশ্ন রেখে এর প্রমাণও চান চিত্রনায়িকা মুনমুন। এরপরই বলেন, যেসব পোশাক পরে অভিনয় করেছি, সেই সময় সব নায়িকাই একই ধরনের পোশাক পরতেন। আমার অভিনীত সিনেমাগুলো দেখলেই স্পষ্ট হবেন।
সবশেষ এই অভিনেত্রী বলেন, আমার পেছনে একটা মহল লেগে সর্বনাশ করেছে। দেশের এ গ্রেডের নায়কদের সঙ্গে কাজ করেছি আমি। তারপরও এই সময়ে এসে কেন বারবার অশ্লীলতার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় আমাকে। আমার দিকেই কেন আঙুল তোলা হয়। এতে কষ্ট লাগে। আমার বিষয়ে সবারই জানা উচিত। সেই সময় আমি গুণী নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের কেউই অশ্লীল সিনেমা নির্মাণ করেননি। তখন আমার অভিনীত সিনেমাগুলো হিট ছিল। কিন্তু একটি মহল চাচ্ছিল, আমাকে অশ্লীলতার মতো বাজে তকমা দেয়ার। আর সেই মহল সেটাই করেছিল।
নামাজের সময়সূচি
> ফজর- ৪:২৭ মিনিট।
> জোহর- ১১:৪৯ মিনিট।
> আসর- ৪:১৩ মিনিট।
> মাগরিব- ৬:0৩ মিনিট।
> ইশা- ৭:০৬ মিনিট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest