প্রকাশিত: ৯:৩৯ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১, ২০২৪
নিউজ ডেস্ক : বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক অপহরণ করে ধর্ষণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১১ দিনেও স্কুলছাত্রী উদ্ধার হয়নি। ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে আসামিরা। এ ব্যাপারে স্কুল ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে রোববার সকালে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা করেন।
ওই ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মো. রফিকুল ইসলাম মামলাটি গ্রহণ করে পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এজাহার নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার আসামিরা হলেন- বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার হরিদ্রা বাইনচুটকী গ্রামের মো. স্বপন চৌকিদারের ছেলে মো. সুমন চৌকিদার (২০), তার বন্ধু মো. রাব্বি (১৮), সুমনের বাবা মো. স্বপন চৌকিদার (৫০) ও মো. জসিম (৪০)।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশেষ পিপি মোস্তাফিজুর রহমান।
জানা যায়, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার হরিদ্রা বাইনচুটকী গ্রামের স্কুলছাত্রীর বাবা অভিযোগ করেন, তার মেয়ে স্কুলে যাওয়া আসার পথে একই উপজেলার বাইনচটকি গ্রামের মো. স্বপন চৌকিদারের ছেলে মো. সুমন চৌকিদার বিয়ের প্রস্তাব দেন। বিয়ের প্রস্তাবে স্কুলছাত্রী ও তার পরিবার রাজি না হলে উত্ত্যক্ত করে।
গত ২১ আগস্ট বিকালে বাদীর মেয়ে স্কুল থেকে বাড়িতে আসার পথে পূর্ব বাইনচুটকী গ্রামের নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন পাকা ব্রিজের ওপর পৌঁছলে আসামি মো. সুমন চৌকিদার পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার বন্ধু মো. রাব্বি ও মো. জসিম অপহরণ করে নিয়ে যায়।
বাদী বলেন, আমার ১৪ বছরের নাবালিকা মেয়ে বাড়িতে ফিরে না এলে বিকালে বাড়ির আশপাশে খোঁজাখুঁজি করি। কোথাও পাইনি। পরে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন তালুকদার আমাকে বলেন- সুমন ও তার বন্ধুরা আমার মেয়েকে মোটরসাইকেলে তুলে বরগুনার দিকে নিয়ে গেছে। সুমন ও স্বপন চৌকিদার আমাকে ফোন করে জানায় আমাদের ৫০ হাজার টাকা দিলে আপনার মেয়েকে ছেড়ে দেব। আমার ধারণা সুমন আমার মেয়েকে কোথাও আটক রেখে ধর্ষণ করেছে। এ ব্যাপারে আমি ২২ আগস্ট পাথরঘাটা থানায় মামলা করতে গেলে মামলা নেয়নি।
পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, এ ব্যাপারে থানায় কেউ মামলা করতে আসেনি। মামলা করতে এলে অবশ্যই মামলা নিতাম। আসামিদের ফোন বন্ধ থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest