দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এহসানুল কবীর ফেরদৌস এর অনিয়ম,মানুষের ভোগান্তি চরমে!

প্রকাশিত: ৮:৫৪ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২২

দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এহসানুল কবীর ফেরদৌস এর অনিয়ম,মানুষের ভোগান্তি চরমে!

8

ইসমাঈল আলী টিপু :: এহসানুল কবীর ফেরদৌস সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন গত ১৮/৭/২২ ইংরেজি থেকে।তিনি বর্তমানে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা যায়,দীর্ঘদিন যাবৎ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে রেগুলার দায়িত্বে কেউ না থাকায় সাধারণ ভুক্তভোগী জনসাধারণের দুর্ভোগের সীমা থাকছেনা।এখানে বাদ বাকি পর্যাপ্ত স্টাফ থাকা সত্ত্বেও সীমাহীন অনিয়মের অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।বর্তমানে উপজেলায় নতুন ভোটারের কার্যক্রম বন্ধ হালনাগাদ শুরু হয়েছে।অনেক ধরনের সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত থাকেন সেবা গ্রহীতারা।প্রতি রোববার বিদেশ যাত্রীদের ফিঙ্গার নেওয়া হয়,এখানেও রয়েছে লাগামহীন অনিয়ম(এই বিষয়ে পরবর্তী নিউজে ফলোআপ আসবে)।বর্তমান অতিরিক্ত দায়িত্বে এহসানুল কবীর ফেরদৌস থাকলেও সপ্তাহে একদিন রোববার কিছু সময় ডিউটি করে আবার চলে যান।এতে সাধারণ মানুষের সীমাহীন দৌড়ঝাপ ও কস্টের মধ্যে সময় অতিবাহিত করতে হয়।

5

ভুক্তভোগী ছামি জানান,আমি কিছুদিন আগে ফিঙ্গার দেই নির্বাচন অফিসে।আমার বিদেশ সংক্রান্ত ব্যস্ততা থাকায় কয়েকদিন যাই অফিসে কিন্তু নির্বাচন কর্মকর্তার উপস্থিতি না থাকার কারণে আমার মত শত শত মানুষ এসে নিরাশ হয়ে ফিরে যান।আমি গত ১২ সেপ্টেম্বর নির্বাচন অফিসে গিয়ে কয়েক ঘন্টা অপেক্ষার পর এহসানুল কবীর ফেরদৌস সাহেবের সাথে দেখা করি ও অনুনয় বিনয়ের সাথে অনুরুধ করি যে,”আমার ভোটার আবেদনটি অত্র অফিসে আপলোড করার জন্য।আপলোড হয়ে গেলে খুব কম সময়ের মধ্যে অনলাইনে এনআইডি নাম্বার যুক্ত ভোটার কার্ড ডাউনলোড করে আমার জরুরি কাজ সম্পাদন করতে পারিব”।ভুক্তভোগী আরো জানান,এহসানুল কবীর ফেরদৌস সাহেব আমাকে আশ্বাস দেন তিনি কাজটি ঐদিনই করে দিবেন শুনে আমি চলে যাই।পরদিন এসে জানতে পারি তিনি স্বাক্ষর ও আপলোড করেন নাই।আমি অফিসের বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারি যে,এহসানুল কবীর ফেরদৌস সাহেব অর্থাৎ গত ১২ সেপ্টেম্বর অফিসের কোনও কাজ করেন নাই।ইচ্ছে থাকলে অফিসিয়াল ফাইলগুলোতে স্বাক্ষর করা সহ দায়িত্বে থাকা কাজ সমূহ সম্পাদন করতে পারতেন।দুপুরে মিটিং শেষ করে এহসানুল কবীর ফেরদৌস সাহেব অফিসে এসে খোসগল্পে মেতে উঠেন।

6

সেবাগ্রহীতা মামুন জানান,এই অফিসের বিষয়ে কি আর বলবো,এখানে সেবা গ্রহীতারা এসে ধাপে ধাপে হয়রানির মধ্যে পড়তে হয়।টাকা লেনদেন ছাড়া কোনও কাজ হয়না।টাকা কন্ট্রাক্ট হলে সব পাওয়া যায়।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার বাংলা ইংরেজি আরবি

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার বাংলা ইংরেজি আরবি

গুণ গত মান যার ভাল তার দাম একটু বেশি সিলেটের সেরা বাগানের উন্নত চা প্রতি কেজি চা দাম ৪৫০ টাকা হোম ডেলি বারি দেয়া হয়

tree

কম খরচে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিন

sylhet24

Follow for More!

1
7