প্রকাশিত: ৪:৫৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১২, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক :: সিলেটের ওসমানীনগর থানার ওসি মোনায়েম মিয়া ও এসআই শফিক গংদের বিরুদ্ধে হয়রানি,মিথ্যা মামলার শিকার হইয়া গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি বরাবর ও বিভিন্ন তারিখে পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিকট প্রতিকার চেয়ে ভুক্তভোগী কামাল হোসেন বাদী হয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মো. কামাল হোসেন,পিতা-মৃত আরমান উল্লাহ,সাং-কলারাই,ডাক:গাকুরটিকি,থানা-ওসমানীনগর,জেলা-সিলেট এর লিখিত অভিযোগে জানা যায়,গত ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং সিলেট কোর্টে মামলার হাজিরা দিতে গেলে এসআই শফিক ও এক কনস্টেবল ভুক্তভোগী কামাল হোসেন কে কোর্টের ভিতর থেকে ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করেন এবং মিথ্যা মামলার বাদী সুমনের সাথে ফোনে ৬ প্যাকেট বিরিয়ানি দাবি করেন এবং সিলেট দরগা গেইট এবি ব্যাংকে শফিক এর একাউন্টে টাকা জমা করেন মর্মে কামাল হোসেন লিখিত অভিযোগে বলেন।উক্ত সুমন কামাল হোসেন এর মামলায় নির্বাহী কোর্টে গত ২১/৭/২৫ ইং তারিখে ১০৭ ধারার মামলা করিলে ৪ জন আসামী ওয়ারেন্টভূক্ত,তাদেরকে গ্রেফতার না করে পাল্টা অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলের লক্ষ্যে আমাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জোরপূর্বক গ্রেফতার করা হলো!
কামাল হোসেন বলেন,সময়ে সময়ে আমি সহ নিরীহ মানুষ বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছি।ঐ সুমন অনেক মামলার আসামী ও পলাতক থাকার পরও ওসমানী নগর থানার এসআই শফিক ও ওসি মোনায়েম গংদের যোগসাজশে আমাকে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে কিন্তু সুমন কে গ্রেফতার করা হচ্ছেনা।কোর্টে সিসি টিভি ফুটেজ তদন্ত করিলে সত্যতা পাওয়া যাইবে কিভাবে আমি গ্রেফতার হলাম।কোর্টের বাহিরেও একটি ফাঁদ পাতানো টিম ছিলো।এসআই শফিক ও কনস্টেবল মিলে জোড়াজুড়ি করে ও আমাকে শারীরিক ভাবে একের পর এক আঘাত করে জোড়ে টেনে হিচড়ে কোর্ট থেকে বাহিরে নিয়ে এসে পুলিশের গাড়ীতে তুলে ওসমানী নগর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।বিস্তারিত তদন্তকালে বলিব এবং আমার স্বাক্ষী প্রমাণ সহ কাগজাত উপস্থাপন করিব মর্মে কামাল হোসেন ঘটনার বর্ণনা দিতে থাকেন।





উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest