প্রকাশিত: ১০:৩৩ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৫
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ‘ভারত বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বে ভারতের বড় কোনো শত্রু নেই। কিন্তু সত্যি বলতে, ভারতের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো অন্য দেশের ওপর নির্ভরশীলতা। বিদেশিদের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা বড় পরাজয়ের দিকে নিয়ে যাবে।’
কথাগুলো বলেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার ‘সমুদ্র থেকে সমৃদ্ধি’ নামক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ১৪০ কোটি ভারতীয়র ভবিষ্যৎ বাইরের শক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া যাবে না। বিদেশিদের ওপর নির্ভর হয়ে জাতীয় উন্নয়নও সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে জাতীয় আত্মসম্মানকে বিসর্জন দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ভারতের জন্য আত্মনির্ভরতা ছাড়া উন্নতি সম্ভব নয় এবং তাদের নিজেদের প্রযুক্তিতে সব কিছু তৈরি করতে হবে, এমনকি সাধারণ চিপ থেকে শুরু করে জাহাজ পর্যন্ত।
তিনি আরও বলেন, ভারতের সব সমস্যার একটিই সমাধান—আত্মনির্ভরশীলতা। বিশ্ব শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশকে অবশ্যই আত্মনির্ভর হতে হবে।
কংগ্রেসের সমালোচনা করে মোদি বলেন, স্বাধীনতার পর ৬-৭ দশক ধরে ‘লাইসেন্স রাজ’ চালানোর ফলে তরুণদের প্রতিভা দমিয়ে রাখা হয়েছিল, যার ফলে দেশের প্রকৃত সক্ষমতা উন্মোচিত হতে পারেনি।
তিনি ভারতের শিপিং খাতের উদাহরণ দিয়ে বলেন, পঁঞ্চাশ বছর আগে ভারতের উপকূলীয় রাজ্যগুলোতে তৈরি জাহাজ দিয়ে ৪০ শতাংশ আমদানি-রপ্তানি হতো, কিন্তু এখন তা মাত্র ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের সামুদ্রিক খাতে বড় ধরনের সংস্কার করা হচ্ছে। ‘এক দেশ, এক ডকুমেন্ট’ এবং ‘এক দেশ, এক পোর্ট’ প্রক্রিয়া চালু হলে ব্যবসা এবং বাণিজ্য আরও সহজতর হবে। আগামী দিনে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা এই খাতে বিনিয়োগ হবে।
সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest