প্রকাশিত: ১১:৪৫ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫
নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) BPM–৬ পদ্ধতি অনুযায়ী এটি ২৬.৮ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দিনের শেষে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ডলারে।
এর আগে ৭ সেপ্টেম্বর দেড় বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ ঋণ পরিশোধের কারণে রিজার্ভ কমে ৩০.৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বাদ দিলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভ পাওয়া যায়।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি অন্য হিসাব ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ-থাকে, যা আইএমএফের এসডিআর খাতের ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং এবং ঋণ বাদ দিয়ে গণনা করা হয়।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (NIR) বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ বর্তমানে ২১ বিলিয়ন ডলার। এটি মাসিক প্রায় ৫.৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে প্রায় চার মাসের আমদানি ব্যয় সামলাতে সক্ষম। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমপরিমাণ রিজার্ভ থাকা জরুরি।
রিজার্ভের ইতিহাসে দেখা যায়, ২০২১ সালের আগস্টে এটি সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। তবে করোনার পরবর্তী সময়ে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক চাপে রিজার্ভ হ্রাস পায়।
চলতি হিসাবের ঘাটতি ও ডলারের বিপরীতে টাকার অবনমনের ফলে জ্বালানি ও আমদানি খরচ বেড়ে যায়। সংকট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি শুরু করে। পরে ২০২২ সালের জুলাইয়ে রিজার্ভ বাড়াতে আইএমএফ থেকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার আবেদন করে বাংলাদেশ।




উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest