প্রকাশিত: ৬:৪৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৫, ২০২৪
নিউজ ডেস্ক : সিলেট নগরীর বন্দরবাজার এলাকায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মিছিল চলাকালে গুলিতে সাংবাদিক এটিএম তুরাব হত্যার ঘটনার পাঁচদিনের মাথায় থানায় এজহার দাখিল করেছেন নিহতের বড় ভাই আবুল হাসান মো: আজরফ (জাবুর আহমদ)। বুধবার রাতে এসএমপির কোতোয়ালী মডেল থানায় সিলেটের সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে তিনি লিখিত এজাহার দাখিল করেন।
এজহারটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) আকারে গ্রহণ করা হয়েছে। এদিকে, এই ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই একটি মামলা দায়ের করা হয়।
এজহার সুত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) বেলা ১ টা ৫৫ মিনিটের সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য কোর্টপয়েন্টে অবস্থান করেন তুরাব। এক পর্যায়ে জুম্মার নামাজের পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মিছিল শুরু করলে তুরাব মিছিলের পিছনে অন্যান্য সহকর্মীসহ অবস্থান নেয়। মিছিলটি পুরানলেন গলির মুখে পৌঁছলে সশস্ত্র পুলিশ বিপরীত দিক থেকে অবস্থান নেয়। ঐ মুহুর্তে হঠাৎ লাগাতার গুলিবর্ষণে হয়। এক পর্যায়ে তুরাব ‘আমাকে বাচাঁও আমাকে মেরে ফেলছে’, ‘আমার চোখে মুখে গুলি লেগেছে’ বলে চিৎকার করে। একথা বলেই তুরাব মটিতে লুঠিয়ে পড়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে যায়। তখন তার সহকর্মী ও পথচারীরা একটি অটোরিক্সায় (সিএনজিতে) তোলে ওসমানী মেডিকেল কলেজে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় তার শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোবহানীঘাট ইবনে সিনা হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসার ব্যবস্থা করি কিন্তু অত্যাধিক গুলির কারণে ডাক্তাররা আপ্রাণ চেষ্টা করেও তাকে বাঁচাতে পারেন নাই। এমতাবস্থায় চিকিৎসারত অবস্থায় ঐদিন সন্ধ্যা ৬টা ৪৪ মিনিটের সময় সে মৃত্যুবরণ করে।
এজহারে তার ভাই জানান, গুলাগুলির স্থিরচিত্র ও ভিডিও চিত্র কর্তব্যরত সাংবাদিকদের কাছে রয়েছে। তদন্তকালে তা উপস্থাপন করবেন।
সাংবাদিক এ টি এম তুরাব নিহতের ঘটনার তদন্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার জাকির হোসেন খান। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, কী কারণে এবং কিভাবে সাংবাদিক তুরাব নিহত হয়েছেন তার তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্ত হয়েছে। ময়নাতদন্ত ও তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
প্রধান উপদেষ্টা : আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন
পরিচালক, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠাতা, আলহাজ্ব মোহাম্মদ কাপ্তান হোসেন সমাজ কল্যাণ ট্রাস্ট।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
Design and developed by Web Nest