প্রকাশিত: ৭:৩৯ অপরাহ্ণ, মার্চ ২০, ২০২৪
নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ জিম্মির ৯ দিনের মাথায় সোমালিয়ান জলদস্যুদের সঙ্গে মালিকপক্ষের যোগাযোগ হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) জলদস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।’
এর আগে গত ১২ মার্চ সোমালিয়া উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে ভারত মহাসাগরে বাংলাদেশি জাহাজটি ছিনতাই করে জলদস্যুরা। এর তিন দিনের মাথায় নাবিকসহ জিম্মি জাহাজটি সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটি গত শুক্রবার সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখে জলদস্যুরা।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জিম্মি থাকা ইঞ্জিন ক্যাডেট আইয়ুব খানের সঙ্গে কথা হয় তার বড় ভাই ওমর ফারুকের। আইয়ুবের বরাত দিয়ে তার বড় ভাই জানান, জলদস্যুরা প্রতিদিন প্রায় ১০০ জনের খাবার নষ্ট করছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বড় সংকটে পড়তে হবে তাদের।
এই পরিস্থিতিতে এমভি আবদুল্লাহ এবং জিম্মি নাবিকদের জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্ত করতে সোমালি পুলিশ এবং আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে খবর পাওয়া যায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ভারতীয় কমান্ডোরা জলদস্যুদের নিয়ন্ত্রণে থাকা মাল্টার পতাকাবাহী জাহাজ এমভি রুয়েনে অভিযান চালিয়ে ১৭ ক্রুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করার পর এমভি আবদুল্লাহতেও অভিযানের পরিকল্পনা করা হয়েছে। তবে এই ধরনের অভিযানের প্রস্তাবে বাংলাদেশের সরকার রাজি হয়নি। জাহাজটির মালিক কোম্পানি কেএসআরএম গ্রুপও এই ধরনের অভিযানে রাজি নয়।
প্রতিষ্ঠানটির মিডিয়া অ্যাডভাইজার মিজানুল ইসলাম বলেছিলেন, অভিযানে নাবিক ও ক্রুদের জীবন বিপন্ন হয় এমন কোনো অপারেশন আমরা চাই না।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest