প্রকাশিত: ১০:৩০ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৪
নিউজ ডেস্ক : পূণ্যভূমি সিলেটজুড়ে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও ইবাদত-বন্দেগির মধ্যদিয়ে (রবিবার দিবাগত) পবিত্র শবে বরাত পালিত হয়েছে।
মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের কাছে সৌভাগ্য ও ক্ষমার রাত পবিত্র শবে বরাত। এই রাত্রটি পূণ্যবান একটি রজনী।
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ আদায়, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির, ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিলসহ নানা ইবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে রাতটি অতিবাহিত করেছেন।
সৌভাগ্যের এ রজনীতে রাজধানী সিলেটসহ সারা দেশে নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধসহ সর্বস্তরের মুসলমানরা কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ ও বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল ছিলেন। কেউ কেউ ইবাদতে মশগুল থেকেছেন ফজরের নামাজ পর্যন্ত। এ উপলক্ষে অনেকে আজ সোমবার নফল রোজাও রেখেছেন।
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষ্যে সিলেটের বিভিন্ন কবরস্থানে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল দেখা গেছে। রাতভর মৃত মা-বাবা সহ স্বজনদের কবর জিয়ারত মুসল্লীরা। কবরস্থানগুলোর পাশে স্বজনহারাদের আর্তনাদে কবরস্থানগুলোর পরিবেশ ভারি হয়ে উঠে।
নিরিবিলি স্বজনের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে কেউ কেউ পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেছেন। আবার কেউবা অঝোরে কাঁদতে থাকেন। কেউ বাবা-মাকে হারিয়ে আর কেউ কেউ সন্তানসহ প্রিয় জনদের হারিয়ে দুই হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন।
শবে বরাত উপলক্ষ্যে রবিবার দিবাগত রাতে সিলেটের মসজিদ সহ ধর্মীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল–ওয়াজ মাহফিল, কোরআন তিলাওয়াত, মিলাদ মাহফিল, হামদ, নাত, নফল নামাজ, তাহাজ্জুদের নামাজ ও আখেরি মোনাজাত।
পবিত্র এ রাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের এবাদত বন্দেগির জন্য সিলেটের সব মসজিদ সারা রাত খোলা ছিলো।
এদিকে, পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষ্যে আজ সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিধায় সিলেট নগরী অনেকটাই ফাঁকা দেখা যাচ্ছে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest