প্রকাশিত: ১:০০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক : গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর স্বপ্নের মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু হয়েছে। ওই সময় উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের উদ্বোধন হয়। এরপর গত ৪ নভেম্বর উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটেও চলাচল শুরু করেছে মেট্রোরেল।
মেট্রোরেলে ভ্রমণ করতে হলে লাগবে টিকিট। টিকিটের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় দুই ধরনের কার্ড। একক যাত্রা কার্ড ও স্থায়ী কার্ড। একক যাত্রার টিকিট স্টেশনে পাওয়া যাবে।
তবে যারা নিয়মিত মেট্রোরেলে যাতায়াত করতে বারবার টিকিট সংগ্রহ করতে চান না, তাদের জন্য রয়েছে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পাশ কার্ড; যা ব্যবহার করে শুধু টাকা রিচার্জ করেই যতবার খুশি ভ্রমণ করা যাবে।
এমআরটি পাশ নেওয়ার প্রক্রিয়া খুবই সহজ। ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ওয়েবসাইট (dmtcl.gov.bd) থেকে অথবা টিকিট কাউন্টার থেকে ফরম পূরণ করতে হবে। এরপর সেটি মেট্রোরেলের টিকিট কাউন্টারে জমা দিলেই পাওয়া যাবে এমআরটি পাশ কার্ড।
স্থায়ী কার্ড কেনার আগে নিবন্ধন করতে হবে। এজন্য নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লাগবে। পাসপোর্টের নম্বর হলেও চলবে। এসব তথ্য জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্যভান্ডারের সঙ্গে মিলতে হবে। বর্তমানে বেলা ১২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত পাশ দেওয়া হচ্ছে।
এমআরটি কার্ড নিতে হলে খরচ হবে ৫০০ টাকা। এর মধ্যে ২০০ টাকা কার্ডের জামানত হিসেবে থাকবে, যা কার্ড জমা দিলেই ফেরত পাওয়া যাবে। বাকি ৩০০ টাকা ব্যালেন্স থাকবে, যা দিয়ে ট্রেনে যাতায়াত করা যাবে।
একটি এমআরটি পাশ কার্ডের মেয়াদ ১০ বছর। আর এতে ১০০ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।
র্যাপিড কার্ডের রিচার্জ টিকিট ও টিকিট বিক্রয় মেশিন থেকেও করা যাবে। যারা নিজেরাই রিচার্জ করতে সক্ষম তারা বিক্রয় মেশিন থেকে টপআপ অপশনে গিয়ে রিচার্জ করবেন আর যারা অক্ষম তাদের টিকিট কাউন্টার থেকে রিচার্জ করিয়ে দেওয়া হবে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : মো. রেজাউল ওয়াদুদ চেয়ারম্যান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন পরিষদ (বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এনফোর্সমেন্ট কাউন্সিল)
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: আবু বক্কর তালুকদার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নূরুদ্দীন রাসেল
অফিস : ৩৭০/৩,কলেজ রোড,আমতলা, আশকোনা,ঢাকা-১২৩০,
Call : 01911120520
Email : info.sylhet24express@gmail.com
Design and developed by Web Nest